বিবাহিত নারীরা কণ্ঠে সিঁদুর দেওয়ার কারণ কী?

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আজকে আপনাদেরকে জানাবো বিবাহিত নারীদের কন্ঠে সিঁদুর দেয় কেন এ সকল বিষয় বলে নিয়ে আপনারা হয়তো ইন্টারনেটে অনেক খোঁজাখুজা করেছেন কিন্তু সঠিক তথ্য পাননি আর সেজন্য আপনাদের সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব আর আমার সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার অনুরোধ রইলো

হিন্দু মেয়েদের জন্য এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ তাদের বিয়ে হওয়ার সাথে সাথে তাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস গুলো বদলে যায় তারা মনে করে বিবাহিত মেয়েদের জন্য সিঁদুর পরা অত্যন্ত জরুরী সিঁদুর না পড়লে নাকি তাদের স্বামীদের অমঙ্গল হয় আর সেই কারণে তারা মাথায় সিঁদুর কন্ঠে সিঁদুর এমনকি হাতে শাখা বালা পরিধান করে।

আপনারা হয়তো সকলে জানেন বা জানেন না আজকে আপনাদেরকে আমি জানাবো বিবাহিত হিন্দু মেয়েদের কন্ঠে কিভাবে সিঁদুর দেওয়া হয়ে থাকে কারণ হিন্দু মেয়েরা তারা সব সময় চায় তাদের স্বামী যেন মঙ্গল হয় তারা তাদের স্বামীর মঙ্গল কামনার জন্য মাথায় সিঁদুর এবং হাতে শাখা বলা পরিধান করে এটা ওদের মঙ্গলের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

 আর নারী তাদের মঙ্গলের জন্য তারা এই সিঁদুর ব্যবহার করে ব্যবহার করলে তাদের স্বামীদের যত বিপদ-আপদ রয়েছে সেগুলো রক্ষা পায় এটা তাদের ধারণা তারা এটা বিশ্বাস করে মনে প্রানে আর সে যেন তাদের কন্ঠে বা মাথায় সিঁদুর পরে।

বিবাহিত মেয়েদের সিঁদুর পরা এটা বাধ্যতামূলক কারণ তারা সবসময় সিঁদুর পরে তাদের মঙ্গলের জন্য তারা মনে করে যে তাদের স্বামী যাতে সুস্থ থাকে এবং সুন্দরভাবে জীবন যাপন করতে পারে এবং তাদের সংসারে যাতে আয় উন্নতি হয় আর সেই কারণে বিয়ে হওয়ার পরে তাদের মাথায় সিঁদুর পরে এবং এটা সিঁদুর পড়া বাধ্যতামূলক কর্মসিদ্ধ করলে স্বামীর মঙ্গল হয় এবং স্বামী তার কাজকর্মে সুন্দরভাবে করতে পারে

সিঁদুর দান মেয়েদের গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস তারা মাথায় সিঁদুর যখন পড়ায় তখন তারা মাথায় যখন সিঁদুর করে এটা অন্য কাউকে দেখাতে হয় না কারণ ও দক্ষিণ দিকে মুখ করে তাদের স্বামীরা তাদেরকে এবং যখন শুধু দান করে তখন কিন্তু তাদের মাথা চাপানো হয় যাতে তাদের স্বামীদের সারা জীবন মঙ্গল ভাবে বাঁচতে পারে এবং তাদের সিথির সিঁদুর জানে অক্ষয় হয়ে থাকে সে যেন তারা মাথায় সিঁদুর পড়ে তাদের সম্মান রক্ষা করে।

তাদের মাথায় সিঁদুর পড়লে তারা তাদের সময় রক্ষার জন্য এবং তার স্বামীর মঙ্গলের জন্য এই শীতের পরে এবং গলায় এই গলায় পড়ে স্বামীর মঙ্গল কামনা করে এবং আর সেজন্য তারা তাদের গলায় সিঁদুর করলে তাদের স্বামীর মঙ্গল হয় এবং এটা তাদের রীতির মধ্যে পড়ে আর সেজন্য তারা তাদের সম্মান টুকু রক্ষা করার জন্য এই সমস্যার সমাধান গুলো খুঁজে পাওয়া যায়।

কন্ঠের সুর পড়লে তাদের স্বামীদের মোগল কামনা করে এবং তাদের জন্য তারা সব সময় স্বামীর মঙ্গল কামনা যায় তাদের স্বামী যদি দীর্ঘ আয় বেঁচে থাকে এবং তাদের অক্ষয় হয় সে তাদের জন্য তারা এই কন্ঠে সিঁদুর পরে এবং স্বামীরা তাদের সম্মান রক্ষার জন্য কাজ করে যায় আর সেজন্য তারা কন্ঠে সিঁদুর পরে

হিন্দু মেয়েদের সিঁদুর হচ্ছে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস আর সেজন্য তারা বিয়ের সময় যখন তার বস্ত্র দিয়ে মাথায় ঢেকে দেওয়া হয় তখন কিন্তু তাদের যে পুরোহিত রয়েছে যে বিয়ে পড়ায় তারা তাদের সবকিছু বলে দেয় যাতে তাদের স্বামীদের কোন ক্ষতি না হয় সিঁদুর হাত থেকে পড়ে গেলে স্বামীর অমঙ্গল হয় কারণ স্বামীরা বাইরে কাজ করে এবং হাত থেকে যদি সিঁদুর পড়ে যায় এটা অমঙ্গল স্বামীর কোন বিপদ আসে সে সংকেত বুঝে দেয়।

হিন্দুদের মাথায় সিঁদুর দান করলে তাদের স্বামীদের মঙ্গলের জন্য দেওয়া হয় যখন হিন্দুদের মেয়েদের স্মৃতিতে সিঁদুর পড়ানো হয় তখন তাদের দক্ষিণ দিকে মুখ থাকে এবং দক্ষিণ দিকে মুখ ঘুরে দিতে হয় এবং হিন্দুদের যখন বিয়ে হয় তখন কিন্তু সকল হওয়ার আগে মাথায় সূর্যাস্তের আসার আগে তারা পুজো শেষ করে এবং সাত পাক ঘুরে তাদের মাথায় সিঁদুর পড়ানো হয় এবং যখন সুযোগটা দেওয়া হয় তখন তাদের মাথার উপর বস্ত্র চাপানো হয় দিয়ে স্বামীরা তাদের মাথায় সিঁদুর পড়ায়।

সিঁদুরের জন্ম হলো যীশু খ্রিস্টাব্দের সময় থেকে তারা সবসময় মনে করত যে তাদের স্বামীদের মঙ্গল কামনা সকলের করা উচিত তাই হিন্দুরা এটা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে থাকে স্বামীর যাতে কোন সময়ে অমঙ্গল না হয় এবং সেজন্য তারা সব সময় মাথায় সিঁদুর পড়তো স্বামীদের মঙ্গল কামনা করার জন্য।

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আজকে আপনাদেরকে হিন্দু মেয়েদের কন্ঠে শুধু লাগানোর উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে সবকিছু আলোচনা করেছি এবং হিন্দু মা-বোনদের বলছি তারা তাদের স্বামীদের মঙ্গল কামনা করার জন্য তারা এই সিদুর দান করে থাকে তো আমার ওয়েবসাইটে নতুন নতুন পোস্ট আপলোড করা হয়ে থাকে আপনাদের ভিজিট করার জন্য রইল