রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সংক্ষিপ্ত জীবনী

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সংক্ষিপ্ত জীবনী সম্পর্কে এই সকল বিষয়গুলো আপনারা অনেকে ইন্টারনেটে খুঁজে বেড়ান কিন্তু সেই সকল বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয় না আর সেই জন্য আমি আপনাদেরকে সঠিক তথ্য 

দেওয়ার চেষ্টা করব আর সেজন্য আমার সঙ্গে থাকতে হবে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদের জাতীয় কবি এই কবি আমাদের সত্যিকারের পথ খুঁজে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন এই কবি আমাদের জীবনে আনন্দ-বেদনা সকল মুহূর্তের সম্পর্কের দিকগুলো নিয়ে কবিতা উপন্যাস সকল কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জন্ম গ্রহণ করেন ২৫শে বৈশাখ ১২৬৮ বঙ্গাব্দে ঠাকুর পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর পিতার নাম দেবনাথ ঠাকুর তার মাতা নাম সারদা সুন্দরী দেবী তিনি পেশাতে ছিলেন কবি তিনি অনেক কবিতা প্রবন্ধ উপন্যাস নাটক সংগীত ইত্যাদি রচনা করতেন।

 তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ তিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ১৯১৩ সালে আমাদের বাংলার জগতে সবচেয়ে সকলের প্রিয় কবি হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই কবিকে সকলে অনেক পছন্দ করে কারণ এই কবি সকলের মনের ভাবনা প্রকাশ করে কারণ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলার সকল বাঙালির মনের ভাবটা প্রকাশ করার চেষ্টা করেছেন তিনি ২০০০ বেশি গান লিখেছেন এবং তিনি অনেক কবিতা উপন্যাস গল্প রচনা করেছেন যে কবিতা গুলো এখনো প্রত্যেকটা বাঙালির মনে জড়িয়ে রয়েছে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তিনি কলকাতার জোড়াসাঁক ঠাকুর পরিবারের জন্মগ্রহণ করেন তার জন্ম সাল হচ্ছে ২৫শে বৈশাখ ১২৬৮ তার পিতা মাতার চতুর্থতম সন্তান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পিতার নাম দেবনাথ ঠাকুর এবং মাতার নাম সারদা সুন্দরী তারা বংশ ঠাকুর পরিবারের লোক তার বংশগত ঠাকুর তাদের ব্রাহ্ম আদি ধর্ম মতবাদের বিশ্বাসী ছিলেন। 

তিনি ছোটবেলা থেকে তার ইচ্ছা ছিল সে বড় হয়ে অনেক বড় কবি হবে এবং সে গ্রামে বড় হয়েছে এবং গ্রামের মানুষের দুঃখ কষ্ট সবকিছু দিয়ে তিনি কবিতা গল্প উপন্যাস লিখতেন এবং যখন আস্তে আস্তে বড় হন সেখানে তিনি মানুষের দুঃখগুলো ফুটে তোলার চেষ্টা করতেন গাছের কাছে গিয়ে তিনি গল্প তৈরি করতেন সে অনুভব করতে পারতেন যে গাছের কি বলতে চাই।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তিনি জোড়া ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং তার পিতার নাম হচ্ছে মুন্সী দেবনাথ ঠাকুর মাতার নাম সারদা দেবী তিনি ছিলেন একজন অতি ব্যক্তি এবং তিনি একজন জমিদারের সন্তান ছিলেন এবং তিনি শিক্ষা দীক্ষায় অনেক মার্জিত ব্যক্তি তিনি শিশুকাল থেকে অন্যান্য শিশুদের মতো সমস্যার কথা বুঝতেন জানতেন এবং বুঝার চেষ্টা করতেন এবং তাদের সাহায্য করতেন তিনি পড়াশোনা করেছেন গৃহশিক্ষকদের কাছে।

এবং তিনি বিভিন্ন স্কুলে পড়াশোনা করেননি সেখানে তিনি অনেক বাধা ধরা নিয়মের মধ্যে বড় হর্নে তিনি ঘরোয়া শিক্ষকের কাছে পড়াশোনা করেছেন সেখানে তিনি শিক্ষা লাভ করেছেন এবং তিনি মানুষের কষ্ট দুঃখ সকল কিছু বোঝার চেষ্টা করতেন।

 এবং পরিবেশের সাথে তিনি খাপ খেয়ে নিয়ে চলতেন অন্য জায়গায় ঘুরতেন দেখতেন জীবনের শেষ চার বছর অতিবাহিত করেছেন সার্বিক অসুস্থতার মধ্য দিয়ে দুইবার কঠিন অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং সেখানে তিনি মৃত্যুবরণ করেন তার স্মৃতিগুলো আজকেও মানুষের মধ্যে রয়ে গেছে

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাথে মেয়ে ১৮৬১ সালে ২৫ শে বৈশাখ ১২৬৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন তিনি বাঙ্গালীদের জীবনের স্মৃতিময় তিনি মারা গেছেন ঠিকই কিন্তু তার স্মৃতি গুলো আজর হয়ে গেছে তার গল্প উপন্যাস কবিতা গান সকল কিছু মানুষের মনে এখনো গেঁথে রয়েছে সবকিছু শেষ হয়ে যাবে কিন্তু তার অবদান শেষ হবে না তিনি অনেক মানুষের কাছে গেছেন তাদের দুঃখ কষ্ট সবকিছু ভাগাভাগি করার চেষ্টা করেছেন ।

যাতে কোন মানুষ তাদের অসহায় ভাবে না পড়েন তিনি গাছের কাছে গেছেন গাছের দুঃখ বোঝার চেষ্টা করেছেন তাকে নিয়ে অনেক কবিতা লিখেছেন সেই কবিতাগুলো এখনো রয়ে গেছে। কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দীর্ঘোগ ভোগার পর চিকিৎসার জটিলতার কারণে , ২২ সে শ্রাবণ ১৩৪৮ সালে বেলা বারোটার সময় মারা গেছে এবং তাকে জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারে বাসভবনে প্রয়াত করেন তার বয়স ছিল ৮০ বছর আর এই মৃত্যুবার্ষিকী বাঙ্গালীদের মনে গেঁথে রয়েছে প্রতিবছর এই দিনে তারা উদযাপন করে থাকে।

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একধারে উপন্যাস ছিলেন নাট্য ও প্রবন্ধ গল্প সকল কিছুদিনের রচনা করেছেন এবং বাঙ্গালীদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কবি হিসেবে রয়ে গেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তিনি অনেক কবিতা গান উপন্যাস লিখেছেন এবং ছোট গল্পকার শিল্পী কণ্ঠশিল্পী কবি সমাজ সংস্কার এবং বিভিন্ন দার্শনিক হিসেবে তিনি কাজ করেছেন ।

গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য প্রথম বাঙালি হিসেবে তিনি তিনি ১৯১৩ সালে নোবেল পুরস্কার পান। এবং বাঙ্গালীদের জন্য তিনি অনেক অবদান রেখে গেছেন যেটা বাঙালিরা মনে প্রানে বিশ্বাস করে ভালবাসে এবং আমাদের জাতীয় কবি হিসেবে তার স্মৃতিগুলো আঁকড়ে রাখার চেষ্টা করে

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিভিন্ন গল্প রচনা কবিতা উপন্যাস সকল কিছু রচনা করেছেন এবং মানুষের জীবনের যে সুখ-দুঃখ নিয়ে শেষ স্মৃতিগুলো তিনি মনে করিয়ে দিয়েন তাদের মাঝে এবং তাদের মাঝে থেকে নিজেকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করেন বাঙালিরা যাতে মানুষের কষ্টে সকল স্বাধীনতা পায় সে সকল স্বাধীনতা এবং কিভাবে তারা বাঁচতে পারে তাদের দুঃখ দিলে কি করবে সুখের দিনে কি করবে সে সকল কিছু বিষয় বলে নিয়ে তিনি তাদের জন্য বই লিখেছেন ।

এবং এমনভাবে লিখেছেন যেটা মানুষ করে বুঝতে পারে এবং তার গানগুলো এত সুন্দর যেটা মানুষ এখনো শোনে তার কবিতাগুলো এখনো পড়ে মনে হয় যেন সে নিজের মুখে কবিতাগুলো উচ্চারণ করছে বাঙালিরা মনের এক কোণে তার জায়গা করে দিয়েছে যে জায়গা থেকে কখনো কেউ কোনদিন সরাতে পারবেনা স্মৃতির পাতায় রয়ে গেছে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জন্মসালাত জোড়াসাঁকো ঠাকুর পূর্বে তিনি জন্মগ্রহণ করেন তিনি শিশুকাল থেকে পড়াশোনা অনেক মেধাবী ছিলেন এবং কোন বাইরের কোন স্কুলে পড়াশোনা করেননি তিনি ঘরোয়া ভাবে পড়াশোনা করে তিনি শিক্ষিত হয়েছেন এবং ছোটবেলা থেকে তার ইচ্ছে ছিল যে সে বড় হয়ে অনেক বড় কবি হবে।

 এবং সেখানে থেকে তিনি গরিব দুঃখী মানুষদের পাশে তাদের দুঃখ কষ্টগুলো নিয়ে অনেক গল্প রচনা করেছেন কবিতা লিখেছেন এবং উপন্যাস লিখেছেন যেটা মানুষের মন বোঝানোর চেষ্টা করেছেন এবং তিনি গাছের কাছে গেছেন গাছের দুঃখ কষ্ট সবকিছু তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন এবং সেখানে তিনি তাদের সকল সমস্যার সমাধান করেছেন।

এবং যেখানে গাছে ফুল ফুটে ফুলদের নিয়ত নিয়ে অনেক গল্প রচনা করেছেন তার গল্পগুলো এত মধুময় ছিল যে আজকেও মানুষের মনের মধ্যে গেঁথে রয়েছে এবং তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন কিন্তু এটা কেউ বিশ্বাস করে না সে মানুষের মনের এমন এক কোন জায়গা নিয়েছে সে জায়গাতে তিন নিয়ে সারা জীবন স্মৃতি হিসেবে রয়ে যাবে।

আসসালামু আলাইকুম আমি তাসফিয়ারানী আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সংক্ষিপ্ত জীবনী নিয়ে এই সকল বিষয় যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজন সবাইকে জানাবেন আমার ওয়েবসাইটের নতুন নতুন পোস্ট আপলোড হয়ে থাকে আমার ওয়েবসাইটে ভিজিট করার জন্য অনুরোধ রইল।