মাদক প্রতিরোধে তরুণ সমাজের দায়িত্ব ও কর্তব্য

আসসালামু আলাইকুম আজকের আলোচ্য বিষয় মাদক প্রতিরোধে তরুণ সমাজের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে এখনকার বর্তমান যুগে তরুনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো মাদক প্রতিরোধ করা আর এই সকল বিষয় বলি। আগে জানতে হবে না হলে আপনারা সামনের দিকে অনেক বিপদের সম্মুখীন হবে তাই চলুন তাহলে দেখে নিই কি কি বিষয় বলি জানলে মাদক প্রতিরোধ করা যাবে।

বর্তমান যুগে মাদকদ্রব্য দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে আর আর এটা ক্ষমতা হলে তরুণ সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে এরা যদি সচেতন না করে তাহলে সমাজের বিভিন্ন ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে। আগে যুবসমাজ তৈরি করতে হবে যাতে এ মাদকদ্রব্য প্রতিরোধ করতে হবে। যদি না করা যায় তাহলে সমাজে ঝামেলা বন্ধ হবে না সবাইকে সচেতন হতে হবে যাতে এটা প্রতিরোধ করা। যায়।

মাদক এমন একটি নেশা জাতীয় জিনিস যেটা খেলে মানুষ ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায় এমনকি এ নেশার কারণে আজ সমাজে বিভিন্ন ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে মানুষের জীবনের নেমে আসছে সর্বনাশা যেটা মানুষের জীবনকে ধ্বংস করে দেয় আর এই কারণে নৈতিক মূল্যবোধ নষ্ট হচ্ছে সমাজ দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে তাই এই সমাজকে মাদকাসক্ত থেকে রক্ষা করতে হলে আগে সমাজের যুব তরুণদের সচেতন হতে হবে ।

না হলে এই সমাজ থেকে মাদক দ্রব্য যাবে না সবাই সচেতন হন এবং আইনের ব্যবস্থা নেন যারা মাদক ব্যবসা করে আর যারা পান করে তারা দুজনেই সমান অপরাধে অপরাধী দু'জনকেই আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে তবে সমাজ থেকে মাদককে প্রতিরোধ করা যাবে।

মাদকদ্রব্য প্রতিরোধ করতে হলে সমাজের মানুষকে সচেতন হতে হবে এবং যুব সমাজের সচেতন হতে হবে যাদের সমাজের মধ্যে এরকম ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় যদি দেখেন যে সমাজের মধ্যে এরকম ধরনের কোন বেয়াইনমূলক কাজ করা হচ্ছে সেজন্য আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। মাদকদ্রব্য প্রতিরোধ করার জন্য সবাইকে সচেতন হতে হবে ।

সমাজে যাতে মানুষের মধ্যে কোন মারামারি চাঁদাবাজি ছিনতাই এটা না হয় সেজন্য তরুণদেরকে সচেতন হতে হবে তবে এই সমাজ বিশৃঙ্খলা ধ্বংস করা যাবে।

মাদকদ্রব্য হল একটা নেশা জাতীয় খাবার যেটা মানুষকে তার স্বাভাবিক অবস্থা থেকে জটিল অবস্থা পরিণত হওয়াকে মাদকদ্রব্য বলা হয় মাদকদ্রব্য গুলো বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে যেমন হিরোইন মরফিন এলএসিড ইত্যাদি এ ধরনের জিনিস গুলো খেলে আপনি স্বাভাবিক অবস্থায় থাকতে পারবেন না এবং আপনার শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হবে যেটা আপনার মানসিক বিকাশ নষ্ট হতে সাহায্য করবে।

মাদককে না বলুন মাদক পান করবো না সমাজে বিশৃঙ্খলা ছড়াবো না সমাজকে সুন্দরভাবে করতে হলে আপনাদেরকে সবাইকে সচেতন হতে হবে যাতে আপনারা নতুন ভাবে সমাজকে পরিচালনা করতে পারেন এবং যারা মাদক পান করে তাদেরকে আইনের হাতে তুলে দিতে হবে যাতে তারা অনিশ্চিত কার্যকর থেকে বেরিয়ে আসতে পারে।

মাদকদ্রব্য কে না বলুন সমাজকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করাতে হবে যাতে সমাজের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে দূরে থাকতে পারে আপনার সন্তান যাতে মাদক সেবন না করে সমাজে যাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সবাইকে মানতে হবে জানতে হবে সচেতন হতে হবে। একজন তরুণ যুবক যদি সচেতন হয় তাহলে একটা সুন্দর সমাজ গড়তে সাহায্য করবে।

 সমাজ সুন্দর হলে দেশে সুন্দর হবে দেশে কার্যক্রম বন্ধ হবে তাই সমাজকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করে মাদকদ্রব্য প্রতিরোধ করতে হবে। সমাজকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করতে হবে তবে আপনি সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করতে পারবেন তাই আসুন শান্তিতে থাকতে হলে সুন্দরভাবে বাঁচতে হলে মাদককে না বলুন।

মাদকদ্রব্য বন্ধ করো সুন্দরসমাজ গঠন করো

সমাজে শান্তি চাই

মাদকদ্রব্য প্রতিরোধ যাই

একটা সুন্দর সমাজ গঠন করতে হলে অবশ্যই মাদকের বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে যাতে সমাজে তরুণরা অল্প বয়সে নষ্ট না হয়ে যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে সমাজকে শান্তিতে রাখতে হবে সমাজতে সুন্দরভাবে সকলে বসবাস করতে পারে সে সকল বিষয় বলি নজর দিতে হবে এবং সমাজের মানুষ যাতে এই আইন বিরোধী কাজ না করে সে সকল বিষয়বলি তরুণদেরকে জানতে হবে।

সমাজের মানুষ শান্তি ভাবে বসবাস করতে হলে মাদক দ্রব্য প্রতিরোধ করতে হবে এটা সমাজের তরুণদের দায়িত্ব তরুণরা একটা সমাজকে সুন্দরভাবে করতে পারে। সমাজে যাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সে সকল বিষয় বলি জানতে হবে মানতে হবে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে একটা সমাজ গঠন করতে তাদের অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

 আসুন আমরা সবাই মিলে সচেতন হই সুন্দর সমাজ গঠন করি প্রতিরোধ গড়ে তুলি ঘরে ঘরে সমাজকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলি আর মাদক সেবন থেকে দূরে থাকি

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক বন্ধুরা মাদক প্রতিরোধ তরুণদের সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে এটা ছিল আজকের আলোচ্য বিষয় আপনার আর্টিকেলটি পড়ে যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধব আত্মীয় স্বজন সকলকে জানাবেন আমার আর্টিকেলটির সম্পর্কে আমার ওয়েবসাইটে নতুন নতুন পোস্ট আপলোড করা হয়ে থাকে। আপনাদের ভিজিট করার জন্য করছি।