বৈশাখী মেলা সম্পর্কে ৫টি বাক্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন?

আসসালামু আলাইকুম আজকের আলোচ্য বিষয় বৈশাখী মেলা সম্পর্কে এই সকল বিষয় বলে নিয়ে আপনারা হয়তো ইন্টারনেটে অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু সঠিক তথ্য পাননি তাই আপনাদেরকে সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব সে জন্য আমার সম্পূর্ণ পোস্ট টি পড়ার অনুরোধ রইল।

পহেলা বৈশাখে মেলা হচ্ছে এমন একটি মেলা যেখানে বাংলা ঐতিহ্য মেলা হিসেবে পরিচিত এই মেলা সম্রাট আকবরের সময়কাল থেকে আজ পর্যন্ত চলছে এ মেলায় বুড়া কিশোর কিশোরী ছেলেমেয়ে সকলে অংশগ্রহণ করে বাংলার ঐতিহ্য ধরে রেখেছে। এই মেলা বাংলার ঘরে ঘরে উৎসব মেলা আয়োজন করা হয়ে থাকে।

১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ ১৪৩১ খ্রিষ্টাব্দ এই দিনে তারা পহেলা বৈশাখ পালন করে থাকে এদের একটা বাঙালি জাতির জন্য অন্যতম দিন হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে এই ঋণ মানুষ বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে ।এবং সেখানে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজন করে থাকে। মানুষ বিভিন্ন কাজের সময় তারা তাদের দিন থেকে উদযাপন করে।

আরো পড়ুনঃস্বাধীনতা দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন?

 এই দিনে এক মাস ব্যাপী অনুষ্ঠান করা হয়ে থাকে। তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কাজের সাথে জড়িত হয়ে উপভোগ করে এবং বিভিন্ন চারুশিল্প দিয়ে সাজানো হয়ে থাকে ২০১৬ সালে ইউনেস্কো তে পয়লা বৈশাখ উদযাপন করা হয়ে থাকে সেখানে তারা বিভিন্ন ধরনের শিল্পের আয়োজন করে যেটা বাঙ্গালীদের জন্য একটা গৌরবময় দিন বলে গণনা করা হয়ে থাকে

পহেলা বৈশাখ বাঙালি জাতির জন্য অন্যতম এই দিনটা বছরের প্রথম দিন হলো পহেলা বৈশাখ এই দিন এক মাস ব্যাপী পালন করে থাকে এই দিনে সকল উৎসবের দিন বলা হয় এই দিনে বাঙালিরা পান্তাভাত ইলিশ মাছ কাঁচা মরিচ পেঁয়াজ মাটির প্লেটে ভাত খেয়ে থাকে। এই দিনে তারা বিভিন্ন ধরনের আয়োজন করা হয়ে থাকে এবং জায়গায় জায়গায় মেলা বসে ।

 সেখানে বিভিন্ন ধরনের জিনিসের মেলা পাওয়া যায় বিভিন্ন কুটির শিল্প সেখানে তোলা হয়ে থাকে বাঙাল জাতির জন্য একটা গৌরবময় দিন হিসেবে বলা হয়ে থাকে

পহেলা বৈশাখ হচ্ছে বাংলা বছরের প্রথম দিন এ দিনটি বাংলাদেশের ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ আসামে এ দিনটি পালন হয়ে থাকে এটি বাঙালি জাতির একটি লোক শিল্প হিসেবে পরিচিত বাংলা সালের প্রথম দিন পহেলা বৈ শাখ এই দিনে সম্রাট আকবর খাজনা আদায়ের সুবিধার জন্য বিখ্যাত জাতিবিদ আমের ফতুল্লা সিরাজের সহযোগিতা ১৫৮৪ থেকে তারিখে নামে নতুন বছরের গণনা পদ্ধতি ।

কৃষকদের কাছে ফসলি স্বর্ণের পরিচিতি চৈত্র মাস শেষ হয়ে পয়লা বৈশাখ শুরু হয় পহেলা বৈশাখ বাঙালি জাতির জন্য অন্যতম দিন হিসেবে পালিত হয়ে থাকে। এই দিনকে উৎসবমুখর দিন হিসেবে বলা হয়ে থাকে এই দিনে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে 2016 সালে ইউনেস্কো প্রথম পহেলা বৈশাখ পালন করা হয়ে থাকে। বাঙালি জাতির জন্য এই দিনটি অনেকে উৎসবের দিন তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কাজে তাদের এই দিনটা পালন করে থাকে ।

এই দিনে তারা বিভিন্ন গোজ করে থাকে যেটা মানুষের উপকারে বলে মনে করা হয়ে থাকে এদের বাঙালি জাতির উজ্জ্বল দিন হিসেবে। গণনা করে। এই দিনটাকে বাঙালি তাদের গৌরবময় দিন হিসেবে বলা হয়ে থাকে তারা এই দিনের বিভিন্ন আয়োজন এর উৎসব করে থাকে সেটা সকলের জন্য অনেক উপকারী বলে মনে করা হয়ে থাকে বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র আয়োজন করে যেটা বাঙালি গৌরবের দিনটিতে পালন করে।

২০২৪ সালে ১৪ এপ্রিল রোজ রবিবার পহেলা বৈশাখ উদযাপন করা হয়ে থাকে এই দিনে বাঙ্গালীদের ঘরে ঘরে উৎসবমুখর দিন এই দিনে বিভিন্ন ধরনের আয়োজন করা হয়ে থাকে এই দিনে বাঙালিরা ইলিশ মাছ ও পান্তা ভাত কাঁচা মরিচ দিয়ে আনন্দ করে সবাই মিলে একসাথে মিলে অনুষ্ঠানের সাথে তারা পালন করে থাকে তাদের এই দিনগুলো এমন জীন হিসেবে যেটা বাঙালি জাতির জন্য একটা গৌরবময় দিন। তারা বাঙালিদের বিভিন্ন মেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে।

এই মেলাগুলোতে তাদের নতুন বছর নতুন ক্যালেন্ডার এবং নতুন হালখাতা শুরু হয়ে থাকে এ আয়োজনগুলোতে এমনভাবে সাজানো গুছিয়ে রাখা হয় যেটা বাঙালিদের গৌরবের দিন বলে মনে করা হয়ে থাকে এই দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে বাঙালির উৎসবে দিন মানুষ তার কার্যাবলী সম্পন্ন করে থাকে।

 সে সকল বিষয় বলে মানুষ তার ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে তারা একত্রে হয়ে কাজ করে থাকে এবং সকলের মধ্যে একটা খুশির বার্তা বয়ে আনে যেটা দেখে মানুষ তার বিভিন্ন কর্মকান্ডের সাথে মিলিত হয়ে এই পয়লা বৈশাখ টাকে উদযাপন করে।

বছরের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ বাঙালি নববর্ষ এই দিনটি সকল বাঙালি জাতির কাছে ঐতিহ্যবাহী বর্ষবর পহেলা বৈশাখ দিনটি ভারত বাংলাদেশ এবং ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গ নববর্ষ হিসেবে বিশেষভাবে উৎসবের সঙ্গে পালিত হয়ে থাকে। পার্শ্ববর্তী রাজ্য ত্রিপুরা আসামেও যারা বাঙালিরা থাকেন তারা এই উৎসবে অংশগ্রহণ করে থাকেন। সেই হিসেবে ।

পহেলা বৈশাখ বাঙ্গালীদের কাছে সর্বজনীন উৎসব বর্ষবরণের এই দিনটি আপনাদের প্রিয় মানুষদের কাছে পাঠিয়ে দেন পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা পুরানো বছরের হতাশা দুঃখ অবসাদ হয়ে যাক আমার এই কামনা সুখে আনন্দ মুছে যাক না শুভ নববর্ষ বাঙালিদের নববর্ষের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন পয়লা বৈশাখের এই দিনে অনেক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে ।

থাকে যাদের মানুষের উৎসবমুখর দিন হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে এই দিন বাঙালি জাতির একটা গৌরবের দিন বলে তারা বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে।

বাঙালি জাতির ইতিহাস বৈশাখ থেকে শুরু হয়ে থাকে ১২ মাসের নামকরণ ইতিহাস। বাঙালি নববর্ষ বাঙালিদের কিভাবে সংস্কৃতিতে আসলো সেগুলো জানতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই বাংলার নববর্ষের ইতিহাসের দিকে তাকাতে হবে। পহেলা বৈশাখ পালন করা হয় বাংলা বছরের প্রথম মাসের প্রথম দিনে বাংলা বছর বা বাংলা পঞ্জিকা কিভাবে প্রচলিত ।

 প্রথমে সৌর পঞ্জিকার বাংলা মাস পালিত হতো আদি কাল থেকে। তখনও আসাম ত্রিপুরা বাংলা পাঞ্জাব ভারতবর্ষে এই সকল অঞ্চলগুলোতে বাংলা সংস্কৃতির বছরের প্রথম দিন উদযাপিত হতো তাহলে বাংলার নববর্ষের প্রথম ইতিহাস কিভাবে এলো এবং দিনক্ষণ কিভাবে ঠিক করা হলো বাংলা সনের প্রবর্তক হিসেবে সম্রাট আকবরের ভূমিকা অনেক বেশি এবং বাংলার পঞ্জিকা উদ্ভাবক হিসেবে।

সম্রাট আকবরকে ধরে থাকা হয়। সপ্তম শতকের রাজা শশাঙ্কাকে পরবর্তীতে সম্রাট আকবর এর পরিবর্তিত করেছে খাজনা এবং সাসলের উদ্দেশ্যে প্রথমে সম্রাট আকবর নাম ছিল তারেক ইলাহী আর এই পঞ্জিকার মাস গুলো ছিল এরকম আর বাদে কার্তিক বিশওয়া এ সকল নাম গুলো ছিল তবে নামগুলো কিভাবে পরবর্তীতে হয়েছিল বৈশাখ জ্যৈষ্ঠ আষাঢ় শ্রাবণ হয়ে।

 তা নিয়ে কিন্তু নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যায় না এরকম ধারণা করা হয়েছে যে ১২ মাসের নামকরণ করা হয়েছে বিভিন্ন নক্ষত্র থেকে যেমন বিশাখা নক্ষত্র থেকে এসেছে বৈশাখ মাসের নাম এরকম হবে ইতিহাসে এ মাসগুলো উদযাপন করা হয় বলে মনে করা হয়ে থাকে।

২০২৪ সালে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করা হয়ে থাকে ১৪ এপ্রিল রোজ রবিবার বাঙালি জাতির একটি ঐতিহ্যবাহী মাস হিসেবে গণনা করা হয় এ মাসে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে পুরা মাস ব্যাপী এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়ে থাকে এ মাসে মানুষের ঘরে ঘরে নতুন উৎসবের আয়োজন করা হয় বাঙালি জাতির জন্য একটি উৎসব মোহর এই বাংলা নববর্ষ।

 পহেলা বৈশাখে বিভিন্ন ধরনের খেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে যেমন হাডুডু কাবাতে গোল্লাচুর ইত্যাদি এসব খেলা অনেক মানুষ ভিড় জমায় তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের খাবারের আইটেম বিক্রি হয়ে থাকে। যেমন মুড়ি মুরকি খই ইত্যাদি ধরনের খাবার পাওয়া যায় ।

তাছাড়া এইখানে বিভিন্ন ধরনের কুটির শিল্প পাওয়া যায় এই মেলাগুলো বসে নদীর ধারে বা মন্দিরে খোলা আকাশের নিচে সেখানে অনেক মানুষের ভিড় জমে এবং বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে।

পয়লা বৈশাখ বঙ্গাব্দের প্রথম দিন তথা বাংলা নববর্ষ তথা বাংলা নববর্ষ দিনটিকে সকল বাঙালি জাতীয় ঐতিহ্যবাহী বর্ষবরণের দিন এটি বাঙালিদের একটি সর্বজনীন লোক উৎস হিসেবে বিবেচিত বাংলাদেশের প্রতিবছরে ১৪ই এপ্রিলে উৎসবটি পালন করা হয়ে থাকে। এই উৎসবটি শোভাযাত্রা মেলা পান্তা ভাত খাওয়া হালখাতা খোলা ইত্যাদি বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে উদযাপন করা হয় ।

নববর্ষের ঐতিহ্যবাহী শুভেচ্ছা দিয়ে শুভ নববর্ষ পালন করা হয়ে থাকে নববর্ষের সময় বাংলা মঙ্গল শোভাযাত্রা আয়োজন করা হয় ২০১৬ সালে ইউনেস্কোতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক আয়োজিত এই উৎসব মানবতার অমূল্য সংস্কৃতির ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়ে থাকে।

 বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ মঙ্গল শোভাযাত্রা আয়োজন করা হয়ে থাকে। পয়লা বৈশাখ হচ্ছে এমন একটি মাস যেখানে বাঙালির ঐতিহ্যবাহী মাস হিসেবে গণনা করা হয়ে থাকে।

বাংলা নববর্ষ বাঙালি জাতীয় জীবনে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে থাকে। গতানুগত জীবনধারার মধ্যে নববর্ষ নিয়ে আসে নতুন নতুন উদ্দীপনা পুরনো দিনের গ্লানি মুছে দিয়ে একরাশ হাসি আনন্দ আর গান নিয়ে ভুলিয়ে দিয়ে যায় বাংলা নববর্ষ। প্রাচীনকাল থেকে জাতির ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে একটি বাঙ্গালের অত্যন্ত প্রাণের উৎসব হল নববর্ষ নতুন বছরকে স্বাগতম জানাতে।

 এ নববর্ষ দিবস পালন করা হয় পৃথিবীর সব দেশের মানুষ নিজের মতো করে নববর্ষের উৎসব পালন করে থাকে বাঙালির মনকে কিরণের জাগো নবীন কিরণের উপলক্ষে বছরের প্রথম দিনকে সামনে রেখে নববর্ষ উৎসব পালন করা হয়ে থাকে পালন করে বৈশাখের বৈশাখের প্রথম দিন কে পূর্ব কোলে আমাদের দেশে অগ্রহায়ণ মাসে বছর শেষ হয়।

 এবং প্রথম মাস ধরা হয়ে থাকে পহেলা বৈশাখে এর পহেলা বৈশাখে কালবৈশাখী ঝড় হয়ে থাকে যেটা মানুষের জীবনের অনেক প্রভাব সৃষ্টি করে থাকে

বাংলা নগর কে উপলক্ষে বৈশাখ মাসের প্রথম দিন দেশের শহর গ্রাম অঞ্চলে বিভিন্ন স্থানে বৈশাখী মেলা বসে। এই মেলা অনুষ্ঠানের নির্দিষ্ট কোন সময়সীমা নেই কোথাও একদিন কোথাও একসপ্তাহ আবার কোথাও কোথাও মাস ব্যাপী মেলা বসে থাকে। নতুন বছরে মানুষের নতুন নতুন অনুভূতি প্রকাশের উপলক্ষ এই বৈশাখী মেলা মেলায় আগত পরিচিত জনদের সাথে কুশল বিনিময় করে থাকে।

 বিভিন্ন ধরনের সংস্কৃতি অনুষ্ঠানের লোক উৎসবের মাধ্যমে এ মিলনমেলা আনন্দমুখর হয়ে তোলে গ্রামের মেলাগুলো বসে সাধারণত বট গাছের নিচে এই মেলায় বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন ধরনের খেলার আয়োজন করে থাকে। যেমন ঘোড়া দৌড় লাঠি খেলা হাডুডু প্রবৃত্তিক ক্রিয়া অনুষ্ঠানে বৈশাখী মেলা কে আকর্ষিত করে তোলে এ মেলা উপলক্ষে নানা ধরনের লোক গানের আসর বসে থাকে ।

সেখানে সাধারণত হাটবাজারে নদী তীরে বা মন্দির প্রাঙ্গনে খোলা আকাশের নিচে পোশাকে মেলা বসে থাকে। এই মেলা যেসব পণ্য বিক্রি হয় এদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের হস্তশিল্প কুটির শিল্প বেশি পরিমাণে পাওয়া যায় বিভিন্ন ধরনের মিঠাই মিষ্টি পাওয়া যায় এই মেলায় বিভিন্ন ধরনের পণ্য সামগ্রী কেনাবেচা করা হয়ে থাকে এবং সেখানে নাচ গানের অনুষ্ঠান করে থাকে।

 যেটা বাংলা সংস্কৃতি অনুষ্ঠানের প্রতিযোগিতা মূলক হিসেবে ধরে নেওয়া হয়ে থাকে যেটা বাংলা নতুন বছরের সকলকে নতুন নতুন আনন্দ দেয় এবং বিভিন্ন ধরনের মানুষ সেখানে সমগম থাকে।

আসসালামু আলাইকুম আমি তাসফিয়ার আলী আজকে আপনাদেরকে বৈশাখী মেলা সম্পর্কে জানিয়েছি এ সকল বিষয় বলে পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে তবে আপনার বন্ধুবান্ধব সকলকে জানাবেন বৈশাখী মেলা সম্পর্কে আমার ওয়েব সাইডে নতুন নতুন পোস্ট আপলোড করা হয়ে থাকে আমার ওয়েবসাইটে ভিজিট করার জন্য অনুরোধ রইল।