আন্তর্জাতিক নারী বর্ষ কবে প্রথম পালিত হয় বিস্তারিত জানুন?

আসসালামু আলাইকুম আজকের আলোচ্য বিষয় আন্তর্জাতিক নারীবর্ষ কবে প্রথম পালিত হয় এ সকল বিষয় বলে জানার জন্য আপনারা হয়তো ইন্টারনেটে অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু সঠিক কথা জানেন আজকে আপনাদের সঠিক তথ্য দেওয়ার জন্য চেষ্টা করব তাই আপনাদের সম্পন্ন পোস্টটি করার অনুরোধ রইলো।

সভ্যতার শুরুতে নারী ছিল অবহেলিত আজ সে জানিয়ে দিয়েছে তার উপস্থিতি অপরিহার্যতা সৃষ্টির শুরু থেকেই নারী-পুরুষের সমন্বয়তা সভ্যতার গতি চলেছে অবিরত সৃষ্টির শুরু থেকেই নারীর প্রচেষ্টা আরো বেগবান হচ্ছে নারীরা ছিল একসময় অবহেলিত তাদেরকে বিভিন্নভাবে নির্যাতিত করত কিন্তু এখন বর্তমান যুগে নারীর ভূমিকা অনেক।

৮ই মার্চ নারী দিবস নারীদের নিয়ে ৮ই মার্চ পালন করা হয় কারণ পৃথিবীর সৃষ্টির পর থেকেই মানুষ নারীদেরকে অবহেলা চোখে দেখতো তাদেরকে ঘরে বন্দী করে রাখত কিন্তু এমন এক সময় আছে তারা ঘরের মধ্যে নির্যাতিত হতো বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত নারীদের অবহেলা দেখে ঘরে বসে থাকেন নি তিনি নারীদের অধিকার পাওয়ার জন্য অনেক প্রতিষ্ঠা করেছেন নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করেছেন এক সময়ই তারা মনে করত যে নারীরা ঘরের মধ্যে বন্দী থাকবে এবং ঘরেই তাদের সব কাজকর্ম করবে তাদের বাইরের কাজ করার কোন অধিকার নেই এই ধারণাটা তাদের ভুল ছিল আর এ ভুলটা ভাঙিয়ে দিয়েছে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।

সভ্যতার অগ্রগতি এবং জাতি গঠনে নারীর ভূমিকা অনেক। কারণ পৃথিবীর সূচনা থেকে সকল ক্ষেত্রেই পুরুষের পাশাপাশি নারীদের ভূমিকা ছিল অনেক তাদের সমান অংশ গ্রহণ ছিল। একটি জাতির উন্নতি ও সমৃদ্ধি করার জন্য নির্ভর করে সে জাতি শিক্ষার উপর একটি শিক্ষিত জাতি কৃতকার্যে নারী ভূমিকা অনেক এই নারী গঠনের কাজের জন্য তার অসামান্য অবদান রেখে গেছেন।

 তিনি নারীদেরকে এমন একটি স্থানে নিয়ে গেছেন যেটা কখনো কেউ কল্পনা করতে পারে না। আজ ৮ই মার্চ নারী দিবস এই নারী দিবস উদযাপনের পিছনে রয়েছে অনেক নারীর অবদান নারীরা জেগে উঠেছে তারা ঘরে বসে নেই তাদের লক্ষ্য পূরণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কাজে লিপ্ত হয়।

আজ ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস নারীদের আন্দোলনের সময় নারীরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দিক দিয়ে অবহেলিত হয়ে থাকে আর এ অবহেলিত জীবন যাপন করা থেকে তাদেরকে নিরাপদে থাকার জন্য সকল প্রচেষ্টা করেছে তাদের এই অবহেলার পেছনে যে সকল বিষয় বলি নিয়ে তুলে ধরা হয়েছে সেটা নারীদের জাগানোর জন্য যাতে তারা কোনদিন তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয় এবং বর্তমান যুগের সাথে তারা যেন তাল মিলিয়ে চলতে পারে সে প্রচেষ্টা জন্য নারীরা পথে রাস্তায় নেমে তারা আন্দোলন করে আন্দোলনের জন্য নানা ধরনের ভূমিকা রেখেছেন সেজন্যই আজকে বিশ্ব নারী দিবস পালিত হচ্ছে সারা বিশ্বে।

আন্তর্জাতিক নারী দিবসের স্কুল কলেজ অফিস আদালত সমস্ত জায়গায় নারীদের সম্মান জানানো হয় নারী শক্তির জয় গান গাওয়া হয় ও বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয় আন্তর্জাতিক নারী দিবস কেন পালিত করা হয় এটা একটা বিশেষ ইতিহাস রয়েছে ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে মজুম্বা সংগ্রহ কর্মকর ঘটনায় নির্ধারণ করা হয় কাজে মানবিক পরিশ্রমের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের নিউইয়র্কের রাস্তায় নেমেছিল নারীরা । 

সেই মিছিলে দমন করে সরকার যার ফলে পশ্চিমে এই দুনিয়া আলোড়ন করে যায় ১৯০৫ সালে নিউইয়র্কে এক নারীর সঙ্গে আয়োজন করা হয় এই সমাবেশে আটে মার্চকে বিশ্ব নারী দিবস পালনের প্রস্তাব জানানো হয়।

১৮৫৭ সালে প্রথম নারীদেরকে নিয়ে একটা আলোর জাগরণ সৃষ্টি হয় এটা নারীর অধিকার সম্পর্কে বলা হয়ে থাকে নারীরা এমন এক জাতি যাদেরকে সবাই অবহেলার চোখে দেখে তারা মনে করে তাদের কথায় সবসময় চলবে। নারীরা কোন জাগাতে কাজ করতে পারবে না নারীদেরকে এমন ভাবে রাখতে হবে যাতে নারী রা সকল দিক থেকে তাদের পায়ের নিচে থাকে কিন্তু তারা জানে না মাথা তুলে দাঁড়াবে ১৯০৫ সালে নারীদের অধিকার আদায়ের জন্য তারা রাস্তায় নামে এবং মিছিল শুরু করে।

আজকে ৮ই মার্চ বিশ্ব নারী দিবস নারী দিবস হচ্ছে নারীদের অধিকার আদায়ের জন্য যে আন্দোলন করা হয় তাকেই নারী দিবস বলা হয় পৃথিবীর শুরু থেকে নারীদেরকে সবসময় অবহেলা চোখে রাখত তারা নারীদের অধিকার আদায়ের জন্য বিভিন্নভাবে বিভিন্ন সময় অবহেলা চোখে দেখতে তারা মনে করত নারীদের কিসের জন্য গিয়ে বাইরে কাজ করবে তারা ঘরের মধ্যে থাকবে তাদের অধিকার আদায় দিবেন না তারা কখনো সামনে যেতে পারবে না পুরুষ জাতি যেটা বলবে তাদেরকে সেটা মেনে চলতে হবে আর সেই জন্য তাদের অধিকার ফিরে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

ইতিহাসের পাতা উল্টালে দেখা যাবে ঐতিহাসিক ঘটনা ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে ৮ই মার্চ সেই দিন ছিল মজুরি বৈষম্য কর্মখণ্ড নির্ধারণ কাজের অমানবিক প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক নেমে এসেছিলেন নারী জাতি আগমন তখন নারীদের বিভিন্ন কাজ করতো কিন্তু তাদের প্রতি যে অমানবিক অত্যাচার করা হতো সেটা তারা মেনে নেয়নি তাই ৮ই মার্চ তারা রাজপথে নেমে আসে বিভিন্নভাবে তাদেরকে আটকানোর চেষ্টা করা হয়েছে কিন্তু তাদেরকে থামিয়ে রাখা যায়নি।

আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হয় ১৮৫৭ সালের নারী শ্রমিকদের বিভিন্নভাবে অত্যাচার করা হতো তারা এ অত্যাচার মানে নেই তাই রাজপথে নেমেছিল তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে তাদের কাজ চালিয়ে যেত তারা নিজেদের অধিকার আদায়ের জন্য অনেক প্রচেষ্টা করেছে তারা রাজপথে নেমে সকল সমস্যা সমাধান করার জন্য এগিয়ে এসেছে।

আসসালামু আলাইকুম আমি তাসফিয়া রানী আজকে আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি আন্তর্জাতিক নারী দিবস সম্পর্কে আমার আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে আমার ওয়েবসাইটে নতুন নতুন পোস্ট আপলোড করা হয় আমার ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করার জন্য অনুরোধ করা হলো