মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষ ও বিপক্ষ শক্তির পরিচয় ও ভূমিকা বর্ণনা কর?
আসসালামু আলাইকুম আজকের আলোচ্য বিষয় মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষও বিপক্ষ শক্তির পরিচয় ভূমিকা বর্ণনা নিয়ে আলোচনা করা হয়ে থাকে এ সকল বিষয় বলে নিয়ে আপনারা হয়তো ইন্টারনেটে অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু সঠিক তথ্য পাননি আপনাদেরকে সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব সেজন্য আমার সম্পূর্ণ পোস্টটি করার অনুরোধ রইলো।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয় এই মুক্তিযুদ্ধের দীর্ঘ নয়মাস ধরে যুদ্ধ হয় আমাদের মাতৃভাষা রক্ষা করার জন্য এবং স্বাধীনভাবে বাঁচার জন্য ৩০ লক্ষ শহীদদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমাদের এই দেশটাকে স্বাধীনভাবে পেয়েছি। হানাদার বাহিনী নিরীহ বাঙালির উপরে বর্ষণ করে।
ভূমিকা
১৯৭১ সালে বাংলাদেশে মহান মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন ১৯৫৪ সালে গঠন ১৯৫৬ সালে সাধারণ নির্বাচন এবং ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ দিবস পালন করা হয়ে থাকে ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয়ে থাকে এই দিনটাকে স্মরণীয় করার জন্য প্রতিবছর আমাদের স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয়ে থাকে এ দিন ৩০ লক্ষ রক্তের বিনিময়ে দিন।
আরো পড়ুনঃস্বাধীনতা দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন?
এ দিয়ে মানুষ বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে এবং সকালবেলায় শহীদ মিনারে গিয়ে শহীদদের স্মরণে ফুল দান করে থাকে এবং সেখানে বিভিন্ন ধরনের বক্তব্যের আয়োজন করা হয়ে থাকে।নীরবতা পালন করে থাকে শহীদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করে থাকে যাতে মানুষ তার নীরবতা দিয়ে শহীদের স্মরণ করে।
১৯৭১ সালে তৎকালীন সময়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পশ্চিম পাকিস্তান যুদ্ধ করেছিল এবং এই যুদ্ধের বিনিময়ে আমাদের এই দেশটাকে রক্ষা করতে পেরেছি স্বাধীনতা অর্জন করার জন্য অনেক মা-বোনেরা ইজ্জত দিতে হয়েছে এবং সেখানে তাদের এই মহিমার কথা কখনো ভোলা যাবে না
মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষ ও বিপক্ষ শক্তির পরিচয় ও ভূমিকা বর্ণনা কর
তৎকালীন সময়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে অনেক লোক ছিলেন এই যুদ্ধে নেতৃত্বকালীন আওয়ামী লীগের নামটি প্রথমে আসে তারপরে কংগ্রেস পার্টি মুসলিম লীগ পার্টি সেখানে যোগদান করে তাদের মধ্যে বাঙ্গালীদের জাগরণ করে থাকে আমাদের জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান তিনি নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তাদের ভূমিকা ছিল।
অনেক তারা বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মধ্য দিয়ে সমাধান করার চেষ্টাও করেছেন এবং মানুষকে জাগিয়ে তুলেছেন ।যাতে তাদের স্বাধীনতা রক্ষা করার অনন্য দেশের তুলনায় এদেশে মানুষদের কে অনেক ভোগান্তির পথে পড়তে হয়েছে এবং সেটা দেখে আমাদের জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান থেমে থাকেন এ দেশকে রক্ষা করার জন্য এগিয়ে আসেন।
এবং বাঙ্গালীদের মধ্যে সেটা জাগিয়েও তুলেন তিনি ভাষণ দেন যে বীর বাঙালি অস্ত্রধর বাংলাদেশ স্বাধীন কর এটাই ছিল আমাদের জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান এই ভাষণ দিয়ে থাকেন তারপরে বাঙালিরা জেগে ওঠে আমাদের দেশটাকে স্বাধীনতা অর্জন করে।
মুক্তিযুদ্ধের সময় কোন দেশ বাংলাদেশের বিপক্ষে ভেটো দেয়
১৯৭১ সালে বাঙ্গালীদের বিরুদ্ধে তারা রুখে দাঁড়ান এবং তাদেরকে মাতৃভাষার কথা বলতে দিবে না সে সকল বিষয় বলে নিয়ে তাদের মাঝে এবং তারা তাদের অধিকার আদায়ের জন্য বিভিন্ন ধরনের সংগ্রাম করেছিলেন এবং সেই সংগ্রামে আমাদের যাদের পিতা শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি বুঝতে পারেন এবং স্বাধীনতা অর্জনের জন্য তিনি ১৯৭১ সালে তাদের অধিকার আদায় করার জন্য।
তারা সংগ্রাম চালিয়ে যান ১৯৭১ সালে ২৫ শে মার্চ রাতে হানাদার বাহিনী ঘুমন্ত বাংলার উপরে ঝাঁপিয়ে পড়েন। এবং তাদেরকে নির্মমভাবে হত্যা করেন এবং সেটা দেখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের বাঙ্গালীদের কে ডাক দেন এবং তাদেরকে বোঝান যে আমাদের দেশটাকে রক্ষা করার জন্য আমাদের যদি রক্ত দিতে হয় তবু রক্ত দিব।
কিন্তু আমাদের দেশটাকে অন্য কারো হাতে দিব না আর সেজন্য আমাদেরকে একসাথে হতে হবে আমরা ভাতে মরবো পানিতে মরবো কিন্তু এই দেশটাকে রক্ষা করে তাদের অধিকার আদায় করব আর সেই জন্য।আমাদের দেশে যুদ্ধ হয় দীর্ঘ নয় মাস আর বাংলাদেশের বিপক্ষে ভেটো দেন পশ্চিম পাকিস্তান তাদের সাথে আমাদের যুদ্ধ সংগঠিত হয়ে থাকে।
এবং সেখানে আমাদের স্বাধীনতা অর্জন করার জন্য আমাদেরকে ভারত ইন্দিরা গান্ধী আমাদেরকে সাহায্য করেছেন এবং আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন এই দেশকে রক্ষা করার জন্য তাদের অবদান অনেক।
কোন দেশটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সরাসরি বাংলাদেশকে সহায়তা করেছিল
আমাদের মুক্তিযোদ্ধার সময় সরাসরি ভাবে ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়ন বা বর্তমান রাশিয়া সরাসরি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল আমাদেরকে সাহায্য করেছিল তাছাড়া অন্য কেউ আমাদের সাহায্য করেন ১৯৭১ সালে এদেরকে রক্ষা করার জন্য আমরা একতাবদ্ধ হয় এবং পশ্চিম পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর সাথে যুদ্ধ সংঘটিত হয়ে থাকে ।
এই যুদ্ধে আমাদের বাংলাদেশ জয় লাভ করে গৃহ নয় মাস এই যুদ্ধ চলতে থাকে তারপরে স্বাধীনভাবে এই দেশটাকে রক্ষা করতে পারে।রক্ষা করার জন্য আমাদের বাঙ্গালীদের জন্য ৩০ লক্ষ শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে দেশটাকে রক্ষা করতে পেরেছি আর পেরেছি বলে আজ আমাদের এই দেশটা লাল ও সবুজ পতাকা উড়াতে পারে তাদেরকে বলতে পারি।
আমাদের দেশটা স্বাধীন সার্বভৌমত্ব দেশ এই দেশের জন্য আমাদের বাংলাদেশে অনেক সংগ্রাম যুদ্ধ চালিয়েছেন তারপর অনেক কষ্টের পরে এই দেশটাকে স্বাধীনভাবে পেয়েছি এবং আমরা স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারি চলতে পারি এবং সকল বিষয় স্বাধীনভাবে ধরতে পারে না হলে আমরা সেটা কখনোই পেতাম না এই স্বাধীনতা।
মুক্তিযুদ্ধে মিত্র দেশের ভূমিকা
তৎকালীন সময়ে মিএ দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান অন্যতম আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এদেশকে রক্ষা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন এবং ১৯৭১ সালে যুদ্ধ সংঘটিত হয় এই যুদ্ধে ১১ টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়ে থাকে এবং সেখানে এদেশকে রক্ষা করার জন্য আমাদের স্বাধীনভাবে চলার জন্য স্বাধীনতা অর্জন করা প্রয়োজন পড়ে।
আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এদেরকে কমান্ড হিসেবে রাখেন ।এবং কোন শত্রু পক্ষ যেন আমাদের ওপর হামলা না করতে পারে সে সকল বিষয়বস্তুগুলো সবাইরে বুঝিয়ে দেন এবং তাদের মোকাবেলা করার জন্য আমাদের বাঙালিদের সাহায্য চান সেখানে সব বাঙালি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাদের ডাকে সাড়া দেন ।
এবং সেখানে দীর্ঘ নয় মাস মাস যুদ্ধ পরিচালনা করেন এবং আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের আগে মুহুর্তে আমাদের জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানকে জেলে ঢুকিয়ে দেন সেখানে তিনি স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে আন্তর্জাতিক কোন কোন ব্যক্তি অবস্থান নিয়েছিল
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত দেশ আমাদেরকে অনেক সাহায্য করেছেন এবং সৌদি আরব আমিরাত এদেশের পক্ষে ছিলেন এ দেশকে রক্ষা করার জন্য তারা বিভিন্নভাবে সাহায্য করার প্রয়োজন পড়ে এবং তাদের রক্ষা করার জন্য তারা এগিয়ে আসেন এবং বাংলাদেশের মানুষের পাশে দাঁড়ান তাদেরকে অনেক ভাবে সাহায্য করে থাকেন।
এবং শেখ মুজিবুর রহমানের পাশে ইন্দিরা গান্ধী তাদের সাহায্য করে থাকে তারা দুই দল মিলে কংগ্রেস মুসলিম লীগ তারাও একদল হন সেখানে তাদেরকে ভেদাভেদ করেননি স্বাধীনতা রক্ষার জন্য এগিয়ে এসেছেন।এগিয়ে এসেছেন তাদের স্বাধীনভাবে বাঁচার জন্য এই স্বাধীনতা রক্ষার জন্য ৩০ লক্ষ বাঙালির আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমাদের এ দেশ থেকে পেয়েছি।
এদেশের মানুষের স্বাধীনভাবে জীবন যাপন করতে পারছে এবং সকলের একটা দীর্ঘশ্বাস নিতে পারে আর এজন্য আন্তর্জাতিক পক্ষে আমাদের সাহায্য করে থাকেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান। তারপর থেকে আমরা এ দেশটাকে রক্ষা করতে পেরেছি এবং স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারি স্বাধীনভাবে চলতে পারি।
মুক্তিযুদ্ধের সময় কোন দেশ বাংলাদেশের বিরোধিতা করে
বাংলাদেশের বিপক্ষে ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চীন তৎকালীন সময়ে প্রধানমন্ত্রীর পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের কাছে চিঠি লিখে জানান যে চীনের স্বর্গ জনগণ সবসময় পাকিস্তানের সরকার ও জনগণের মত জাতীয় স্বাধীনতা রক্ষার সমর্থন জানান তাদের হয়ে তারা কাজ করে এবং তাদেরকে অনেকভাবে হেল্প করার চেষ্টা করে।
কিন্তু আমাদের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য তারা কিন্তু আমাদের পাশে এসে দাঁড়ান নেই তারা পশ্চিম পাকিস্তানকে সমর্থন করেন ।এবং তাদের হয়ে তারা কাজ করেন আমাদের দেশকে রক্ষার জন্য আমাদের ভারত সরকার অনেকভাবে সাহায্য করেছেন তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং দেশকে রক্ষা করার জন্য তারা তাদের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন স্বাধীনতা রক্ষা করার জন্য।
আমাদের দেশকে রক্ষা করার জন্য তারা বিভিন্নভাবে সাহায্য করেছেন ।এবং বাঙালির পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন দেশকে রক্ষা করার জন্য তাদের কাছে ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করি তারা ছিল বলে তারা আমাদেরকে সাহস যোগিয়েছেন স্বাধীনতা অর্জন করার জন্য আর তাদের সকল বিষয় বলি নিয়ে আমাদেরকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়েছেন।
এবং তাদের ছিল বলেই আমরা স্বাধীনতা অর্জন করতে পেরেছি এবং আমাদের লাল-সবুজ পতাকা উত্তোলন করতে পেরেছি।
মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্ব
মুক্তিযুদ্ধের সময় পাশে ছিলেন ভারত আমাদের বিভিন্নভাবে সাহায্য করেছেন এবং আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন না তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন শব্দ ভেসে আর্থিকভাবে সাহায্য করেছেন এবং চলাচলের পথে ও আমাদেরকে সাহায্য করেছেন আরে স্বাধীনতা অর্জন করার জন্য তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
১৯৭১ সালে ২৫ শে মার্চ রাতে হানাদার বাহিনী যখন ঘুমন্ত বাঙালির ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তখন কিন্তু বাঙালি বসে থাকেনি তাদের জীবন বাঁচানোর জন্য তারা তাদের কাছে যা কিছু ছিল তা নিয়ে শত্রুকে মোকাবেলার চেষ্টা করেছেন এবং আমাদের জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান তাদেরকে ডাক দেন এবং তাদের পক্ষ নিয়ে তিনি কাজ করেন।
আর আমাদের পক্ষে ছিল ভারত রাষ্ট্র ইন্দিরা গান্ধী আমাদের কে বিভিন্নভাবে সাহায্য করেছেন এবং তারা আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন তারা যদি না থাকতো তাহলে হয়তো আমাদের এতটা সুযোগ পেতাম না আমাদের স্বাধীন ভাবে বাঁচার জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে স্বাধীন তা অর্জন করার জন্য।
যখন ২৬ শে মার্চ ১৯৭১ সাল তখন এই দেশকে রক্ষার জন্য আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জেলে থাকা অবস্থায় তিনি স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং আমাদের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন এবং গান সেখানে বলেন আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি এই গানটির মধ্য দিয়ে তারা আনন্দে মেতে ওঠে।
মুক্তিযুদ্ধের সময় কোন কোন দেশ বাংলাদেশের পক্ষে ছিল
বাংলাদেশের পক্ষে ছিলেন ভারত ও রাশিয়া তিনি এদেশকে রক্ষা করার জন্য তারা বিভিন্নভাবে সাহায্য করেছেন এবং নৌ পথে চলার জন্য তাদের যাতায়াতের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন তারা যাতে সুন্দরভাবে এই স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে সে সকল বিষয় বলে নিয়ে তারা চিন্তা ভাবনা করেছেন এবং তাদের পাশে কঠোরভাবে দাঁড়িয়েছেন যাতে তারা সুন্দরভাবে এ স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে।
আর আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা অর্জন করেছেন এবং এ স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যখন মার্চ রাত্রে হানাদার বাহিনী আমাদের ঘুমন্ত বাঙালির ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়েন তখন দেশকে রক্ষা করার জন্য এবং তাদের জীবন বাঁচানোর জন্য তারা যুদ্ধে নেমে পড়েন এবং স্বাধীনতা অর্জন করার জন্য তারা দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করেন যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন করেন।
এবং স্বাধীনতা রক্ষা করার জন্য দীর্ঘ নয় মাস তারা যুদ্ধ করেন এবং ৩০ লক্ষ শহীদদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা এই স্বাধীনতা অর্জন করেছি। এবং স্বাধীনভাবে বাঁচার জন্য আমরা যুদ্ধে নামে।
আরো পড়ুনঃআন্তর্জাতিক নারী বর্ষ কবে প্রথম পালিত হয় বিস্তারিত জানুন?
আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি সাধারণভাবে আমরা থাকতে পারি এবং নিজের ভাষায় কথা বলতে পারি আমাদেরকে কেউ কখনো আর বাধা দিতে আসবে না আর না আসার জন্য আমরা এত সংগ্রাম এত যুদ্ধ করতে হয়েছে আমাদেরকে আর এসব কিছুর পেছনে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ও তার আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা এই স্বাধীন বাংলাদেশকে পেয়েছি।
লেখকের মন্তব্য
আসসালামু আলাইকুম আমি তাসফিয়া রানি আমি আজকে আপনাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা বাংলাদেশের পক্ষ-বিপক্ষ নিয়ে আলোচনা করেছি আমার আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধুবান্ধব আত্মীয়-স্বজন সবাইকে জানাবেন মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশের পক্ষে এবং বিপক্ষে নিয়ে কারা কাজ করেছিল আমার ওয়েব সাইটে নতুন নতুন পোস্ট আপলোড করা হয় আপনাদের কে অনুরোধ থাকলো আমার ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করার জন্য।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url