ইন্টারনেটের ব্যবহারের১০টি টিপস সম্পর্কে জেনে নিন

আসসালামু আলাইকুম ইন্টারনেট ব্যবহারের ১০টিপস সম্পর্কে জানব আসলে ইন্টারনেট জিনিসটা কি? কে ইন্টারনেট আবিষ্কার করেছে ? বন্ধুরা সবার মনে এ প্রশ্নটা থেকে যায় তাহলে চলুন দেখেনি। ইন্টারনেট হল সারা বিশ্বে অসংখ্য ছোট ছোট নেটওয়ার্কে একত্রিকরণ যে বিশাল নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা তৈরি করা তা হল ইন্টারনেট। যা ছোট ছোট নেটওয়ার্ক মিলে যা বড় বড় নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয় তাকে ইন্টারনেট বলে ।
ইন্টারনেটের ব্যবহারের১০টি টিপস সম্পর্কে জেনে নিন
ইন্টারনেট হচ্ছে এমন একটি কম্পিউটারের নেটওয়ার্ক যা একে অপরের সাথে সংযুক্ত সহজ করার জন্য এই সংযোগ ছাড়া বিশ্বে জালাল আকার বিস্তৃত এটি ৪০ বছর ধরে আবিষ্কার করা হয়েছে। ভুল তথ্য ইউএস a উন্নতি লাভ করছে এর ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরি হয় যার ফলে । প্রথম ইন্টারনেট ব্যবহার ব্যবহার মোটেও যোগাযোগের জন্য ছিলনা এটা ছিল একটি প্রফেসর বা প্রটোকল ইন্টারনেট তৈরি করেছিল এটা ফিজিক্স ল্যাবরেটরি থেকে।

ভূমিকা

ইন্টারনেট মূলত একটি কম্পিউটারের সঙ্গে আরেকটি কম্পিউটারের সাথে প্রেরক এর কম্পিউটারের সাথে প্রাপকের তথ্য আদান প্রদান করা হলো ইন্টারনেট আরো সহজ করে ব্যাখ্যা করতে গেলে আমাদের হাতে থাকা স্মার্টফোন এক ধরনের কম্পিউটার এবং আমাদের বন্ধুদের সাথে হোয়াটসঅ্যাপ মেসেঞ্জার অথবা ফেসবুকে যে ছবি বা ভিডিও আদান প্রদান করে থাকি তাহলে আমাদের তথ্য সে ক্ষেত্রে সে ক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটার অথবা আপনার বন্ধুর স্মার্টফোন প্রাপক কম্পিউটার হিসেবে কাজ করে ।
আরো পড়ুনঃশাকিব খানের শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে জেনে নিন
অতীতে বন্ধুর কাছে ছবি আমরা পোস্টার সার্ভিস এর মাধ্যমে আদান প্রদান করতাম। এখন সে কাজটি করছে ইন্টারনেট আগে আপনার বন্ধুকে যদি একটা চিঠি লিখতেন তা সরাসরি আপনার বন্ধুর কাছে পৌঁচাতে পারত না মাঝখানে কয়েকটি পোস্ট অফিস ঘুরে তারপর আপনার ঠিকানায় যেত ইন্টারনেটের সাহায্যেও কোন ছবি একটি স্মার্টফোন থেকে আরেকটি স্মার্ট ফোন যেতে আরো মাঝখানে আরো বহু কম্পিউটার ঘুরে আসে। আর এই ঘুরে আসার কাজটি হয় অত্যন্ত দ্রুত গতিতে সেজন্য মাঝখানের পদক্ষেপগুলো আমরা টেরই পাইনা ।

একটি কম্পিউটারের সাথে আরেকটি কম্পিউটারের সংযোগে ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের মাধ্যম থাকতে পারে এক ধরনের মাধ্যম তারের সাহায্যে। আরেক ধরনের মাধ্যম হল তার হীন বা বেতার হীন মাধ্যম তার মধ্যে আছে কপার কেবল বা অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল সংযোগ এবং বেতার বা ওয়ারলেস সংযোগের মাধ্যমে প্রধান মাধ্যম হল স্যাটেলাইট ভিত্তিক যোগাযোগ ওয়্যারলেস এর কয়েকটি উন্নত সংস্করণ হলো ওয়াইফাই লাই ফাই বা 5gমতো প্রযুক্তি ইন্টারনেটকে আমরা এখন হিসেবে ডাক যোগাযোগ হিসেবে উল্লেখ করেছি ।
আরো পড়ুনঃমোবাইল ফোন ভালো রাখার ১০ টিপস সম্পর্কে জেনে নিন
এখন আপনাদের বন্ধুদের যে কোন কাজ সহজে খুঁজে পাই ইন্টারনেট ব্যবহারে প্রত্যেকটি ডিভাইসে একটি নির্দিষ্ট ঠিকানা বা নাম্বার আছে একে বলা হয় ইন্টারনেট প্রোটোকল বা আইপি অ্যাড্রেস এই আইপি এড্রেস এর মাধ্যমে প্রেরক এবং প্রাপক কে চিহ্নিত করা হয় একটি বিষয় মনে রাখতে হবে তথ্য বা ডাটার ক্ষেত্রে কম্পিউটার কিন্তু কোনটি লেখা কোনটি ছবি বা ভিডিও এসব কিছু বোঝেনা কম্পিউটার চেনে শুধু কোড যেকোনো ধরনের কম্পিউটার কিছু কোডের রুপান্তর করে কিছু কোডের ছবি বা ভিডিও এদের একটা কোড থাকে আর এই কোডগুলো বড় বড় আকারের হয়ে থাকে আর এই কোডগুলো একটি বড় বড় ডাটা বহন করতে গেলে ইন্টারনেটের যাত্রা পথে জ্যামের সৃষ্টি হতে পারে ফলে যোগাযোগ হবে ধীর গতিতে।

ইন্টারনেটের ১০টি ব্যবহার

ইন্টারনেট হল এমন একটি মাধ্যম যার সাহায্যে তথ্য আদান-প্রদান করে একজনের থেকে অন্য জনের খুব সহজেই চিঠি পাঠানো যায় ভিডিও পাঠাতে অডিও পাঠানো যায় এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করা যায় মানুষের দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের গুরুত্ব অনেক বেশি আর ইন্টারনেট ছাড়া পৃথিবী এখন অচল কারণ পৃথিবী একদিন যদি ইন্টারনেট না থাকে তাহলে মনে হবে তারা বসবাস করছে জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে


ইন্টারনেট কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হয় সেটা নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
  1. দৈনিক জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহার
  2. শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার
  3. চিকিৎসা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার
  4. গবেষণার ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার
  5. ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার
  6. প্রতিভা বিকাশের জন্য ইন্টারনেটের ব্যবহার
  7. পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে ইন্টারনেট ব্যবহার
  8. ইতিহাসের তথ্য সংগ্রহে জন্য ইন্টারনেটের ব্যবহার
  9. যোগাযোগ ব্যবস্থা ইন্টারনেটের ব্যবহার
  10. রেমিটেন্সের খেতে ইন্টারনেটের ব্যবহার

ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা

ইন্টারনেট হল এমন একটি প্রটোকল যেটা ছাড়া মানুষ চলতে পারে না এটা মানুষের বিভিন্ন কাজে বিভিন্নভাবে লাগে কারণ পৃথিবী এখন হাতের মুঠোয় আর এটা ছাড়া মানুষ এক ধাপ চলতে পারে না

ইন্টারনেটের ব্যবহারের সুবিধা

ইন্টারনেটের সুবিধা গুলো নিছে উল্লেখ করা হলোঃ

  • যোগাযোগ ক্ষেত্রেঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা যোগাযোগ করতে পারি বিভিন্ন ধরনের কাজে আমরা আটকে যায় আর সেটা আমরা অনলাইনে মাধ্যমে মিটিং করে নিতে পারি
  • শিক্ষাক্ষেত্রেঃআমরা অনলাইনের মাধ্যমে এক দেশ থেকে অন্য দেশে শিক্ষা নিতে পারি। আবার অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে ক্লাস করতে পারি।
  • চিকিৎসা ক্ষেত্রেঃআমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের অসুখ হয়ে থাকে সেটা যদি আমি বুঝতে না পারি এটা এক দেশ থেকে অন্য দেশের মাধ্যমে আমরা তাদের থেকে সাহায্য নিয়ে চিকিৎসা করাতে পারি।
  • বিনোদনঃআমরা অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের অডিও ভিডিও গেমস খেলে আমরা বিনোদন করতে পারি।
  • শিল্পক্ষেত্রেঃবিভিন্ন ধরনের শিল্প অনলাইনের মাধ্যমে কেনাবেচা করা হয় এটা এক দেশ থেকে অন্য দেশে পাঠানো হয় আর এটা অনলাইনের মাধ্যমে সহজেই ব্যবসা করা যায়
 

আরো পড়ুনঃ চিকিৎসা এনোফিলিস মশা কোন রোগ ছড়ায়

  • অনলাইনে ব্যাংকিং লেনদেনঃআমরা অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজে এক দেশ থেকে অন্য দেশে টাকা লেনদেন করতে পারি আবার এক অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য একাউন্টে সহজেই টাকা ট্রান্সফার করতে পারি।
ইন্টারনেটের অসুবিধা গুলো নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
  • গবেষণার মানহ্রাসঃ ইন্টারনেট ব্যবহার করে অনেক ক্ষতি সাধন করে কারণ ইন্টারনেট মানুষকে বিভিন্ন ধরনের গবেষণা করে থাকে এটা মানুষ বিভিন্ন ধরনের গবেষণা করা বিভিন্ন তথ্য লিখে রাখে আর সেটা মানুষ চুরি করে এটার মান হ্রাস পায়।
  • মন গড়া তথ্যঃ মানুষ বিভিন্ন ধরনের মনগড়া তথ্য দিয়ে থাকে এতে যারা পাঠক তাদের মধ্যে একটা বিভ্রান্তিকর অবস্থা সৃষ্টি হয়ে থাকে।
  • তথ্যের অসম প্রাপ্ততাঃ বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে থাকে বা গবেষণার কাজে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে থাকে যেটা মানুষ করতে গিয়ে বিভিন্ন সমস্যা পড়ে।
  • নির্ভরযোগ্যতার অভাবঃ আমাদের ইন্টারনেটের মাধ্যমে যেসব তথ্যগুলো আদান-প্রদান করে থাকি সেসব তথ্য কতগুলো সত্য কতগুলো মিথ্যা দিয়ে তৈরি করা হয় সেগুলো যাচাই করার জন্য বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয় এতে নির্ভরযোগ্যতার অভাব সৃষ্টি হয়ে থাকে।

ইন্টারনেটের ৫টি ব্যবহার

ইন্টারনেটের মাধ্যমে পাঁচটি ব্যবহারের কথা উল্লেখ করা হলোঃ
  1. তথ্য আদান প্রদানঃ আমরা যে তথ্যটা পায়না এটা যদি ইন্টারনেটের মাধ্যমে search দিয়ে দেখি খুব সহজে এটা বের হয়ে আসে আর এটা বুঝতে পারি।
  2. খবরাখবরঃ আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে দেশ-বিদেশে বিভিন্ন ধরনের কোথায় কি ঘটছে কখন ঘটছে সব বিষয়ে সম্পর্কে আমরা জানতে পারি।
  3. কৃষি কাজে ইন্টারনেটঃ আমাদের দৈনিক জীবনে কৃষি একটি উন্নত ব্যবস্থা আর এই ব্যবস্থা গবেষণা করার জন্য কৃষি ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার অত্যন্ত জরুরী।
  4. রেমিটেন্স এর ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারঃ রেমিট্যান্স হল বৈদেশিক মুদ্রা যেটা আমরা অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করার জন্য করে থাকি আর আমরা অনলাইনে মাধ্যমে যে কাজটা এক থেকে অন্য দেশে করে দিই আর তার বিনিময়ে যে পেমেন্টটা দেয় সেটা হলো রেমিটেন্স আর এই রেমিটেন্স মানুষের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস যেটা ইন্টারনেটের মাধ্যমে হয়ে থাকে।
  5. ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ইন্টারনেটঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা খুব সহজে এক থেকে অন্য দেশে ব্যবসা বাণিজ্য করে থাকি যেটা মানুষের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেটা ছাড়া মানুষ চলতে পারে না আর সেটা দিয়ে মানুষ ব্যবসা-বাণিজ্য করে থাকে।

ইন্টারনেট ব্যবহারের নিয়ম

প্রিয় বন্ধুরা ইন্টারনেট ব্যবহার করে না এমন কোন ব্যক্তি বর্তমান সময়ে খুঁজে পাওয়া মুশকিল হয়ে পড়ে এর কারণ হচ্ছে বর্তমান সময়ে বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারটা খুব বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে এক্ষেত্রে দেখা যায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে একজন প্রফেশনাল লোকের প্রতিনিয়ত কাজের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করা খুব জরুরী হয়ে পড়েছে আর এটি এক ধরনের অপরিহার্য হয়ে পড়েছে আমাদের জীবনের জন্য আর ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গিয়ে বিভিন্ন লোক বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।

আরো পড়ুনঃডাবের শাসের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

 আর এসব গুলো কারণ যদি বলে থাকি তাহলে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আমরা ব্যবহার করে থাকি বিভিন্ন ধরনের ইমেইল একাউন্ট টি ব্যবহার করে থাকি এগুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো আদান-প্রদান করে থাকি আর এক্ষেত্রে আপনার অ্যাকাউন্ট গুলো যদি চুরি হয়ে যায় তাহলে আপনার অনেক কিছুই হারিয়ে যাবে আর এ সমস্ত এই মাথায় রেখে এসব কাজ করতে হবে আর এ বিষয়গুলো মেনে যদি আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনি সমস্যা থেকে বেঁচে যাবেন। আর এসব ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহার

দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ মানুষকে বেঁচে থাকতে হলে ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত থাকতে হবে ইন্টারনেট ব্যবহার করে না এমন কোন লোক খুঁজে পাওয়া মুশকিল কারণ যে কোন কাজ করতে গেলে আগে ইন্টারনেট লাগে। যদি মনে করে আজকে আমি খাওয়া-দাওয়া করব না সেটা করা যায় কিন্তু আপনি যদি এক ঘন্টা ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন থাকেন তাহলে মনে হবে আপনি আদিম যুগে বসবাস করছেন কারন এটা মানব জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস যেটা সাহায্যে আমরা পৃথিবীকে এখন হাতের মুঠোয় এনেছি। এটার মাধ্যমে শিক্ষা চিকিৎসা বিনোদন ব্যবসা বাণিজ্য সবকিছু করে থাকে ।

ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য কোনটি প্রয়োজন

ইন্টারনেট ব্যবহার হল এমন একটি জিনিস থাকে সেটা তার বিহীন বা তার সংযুক্ত কারণ এ তারের মাধ্যম থেকেই নেটওয়ার্ক ডিভাইস কাজ করে থাকে নেটওয়ার্কের গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়ার হিসেবে রাউটার কাজ করে থাকে যা কম্পিউটারের সাহায্যে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে আর এটা ছাড়া এক জায়গার তথ্য অন্য জায়গাতে যাতায়াত করা সম্ভব হবে না এটা মানুষের জীবনে একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেটা ছাড়া পৃথিবীর কোন মানুষ কোন কাজ সহজে করতে পারবেনা আর এটা হচ্ছে এমন একটি কেবল যেটা দ্বারা মানুষ ইন্টারনেটের মাধ্যম সংযুক্ত হয়ে থাকে।

লেখকের মন্তব্য

আসসালামু আলাইকুম তাসফিয়ারানী আজকে এই পোস্টে আপনাদেরকে জানিয়েছি ইন্টারনেট ব্যবহারের দশটি টিপস সম্পর্কে এই তথ্যগুলো পড়ে আশা করি উপরোক্ত সম্পন্ন পোস্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হবেন আমাদের আর্টিকেল পড়া ভালো লাগলে অবশ্যই আপনাদের আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করে তাদেরকে ইন্টারনেট ব্যবহার সম্পর্কে জানিয়ে সহায়তা করুন এমন আরও তথ্য জানতে আমাদের আর্টিকেলে নিয়মিত ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url