কত সাল থেকে ২১ শে ফেব্রুয়ারি 'শহীদ দিবস' হিসেবে পালিত হয়

আসসালামু আলাইকুম আজকে জানাবো কত সাল থেকে একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস পালিত হয় ১৯৯৯ সাল থেকে মাতৃভাষা স্বীকৃতিতে পেল সারা বিশ্ব পালিত হয় ২০০০ সাল থেকে একুশে ফেব্রুয়ারি হচ্ছে বাংলাদেশের এক গৌরবময় উজ্জ্বল দিন বর্তমানে একটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়।
কত সাল থেকে ২১ শে ফেব্রুয়ারি 'শহীদ দিবস' হিসেবে পালিত হয়
একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালি জনগণের ভাষা আন্দোলনের উজ্জ্বল স্মৃতি বিজড়িত দিন পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী বাংলাকে বাদ দিয়ে উর্দুকে একমাত্র মাতৃভাষা বলে ঘোষণা দিলে বাঙালিরা বাংলা ভাষার সময় মর্যাদার দাবিতে বাঙালিরা আন্দোলন শুরু করে বাঙ্গালীদের একপর্যায়ে ১৯৫২ সালের এই দিনে ৮ই ফাল্গুন ১৩ ৫৮ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রগণ ১৪৪ ধারা অমান্য করে রাজপথে বেরিয়ে এলে পুলিশ তাদের উপরে গুলি চালায়।

ভূমিকা

আমরা পৃথিবীর একমাত্র জাতি যারা ভাষার জন্য জীবন দিয়েছি তাই জাতি হিসেবে অগাধ ভালোবাসার জন্ম ইউনেস্কো ভাষা শহীদের আত্মত্যাগের দিন টিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল সেই ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ২০০০ সাল থেকে জাতিসংঘ দেশগুলো একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে যথাযথ মানের সাথে পালন করে আসছে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ।
অতীপর্যায়ে বাংলাদেশে নাম এবং এ জাতির ভাষার উপর ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে তাই তো বলা হয়ে থাকে মদের গর্ভ মোদের আশা আ মরি বাংলা ভাষা একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জনগণের গর্ব উজ্জিত দিন একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে সর্বত্রই সুপরিচিত। বাঙালি জাতির নিজের বাংলা ভাষা প্রতিষ্ঠিত করার আন্দোলনের মর্মান্তিক উজ্জ্বল স্মৃতি বিজড়িত একটি দিন হিসেবে ইতিহাসের পাতায় চিহ্নিত হয়ে আছে বাংলা ভাষার আন্দোলনে নতুন প্রজন্মের লোকজন অনেক কিছুই জানেনা এই লেখার মাধ্যমে নতুন আন্দোলনের ইতিহাস জাতি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ইতিহাস জানানোর উচিত।

কত সাল থেকে ২১ শে ফেব্রুয়ারি 'শহীদ দিবস' হিসেবে পালিত হয়

১৯৯৯ সাল থেকে মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হয় কিন্তু সারা বিশ্বে ২০০০ সাল থেকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে দিনটি পালিত হয় তৎকালীন শাসন আমলে বাংলা ভাষার অবস্থান নিয়ে বাঙালির মনে প্রাণে যে ভাষার চেতনার কাজ ঘটে তাই সূত্র ধরে বিভাগ উত্তর পূর্ব বাংলার রাজধানী ঢাকা ১৯৪৭ সালের নভেম্বর ডিসেম্বরে ভাষাবিক্ষক শুরু হয়ে থাকে ১৯৪৮ সালে মার্চে এ নিয়ে সীমিত পর্যায়ে আন্দোলন হয় হাজার ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি প্রকাশ ঘটে কি ঘটেছিল সেদিন দিনটি ছিল বৃহস্পতিবার ৮ই ফাল্গুন।

 ১৯৫২ সালে একুশে ফেব্রুয়ারি ঐদিন সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রা ১৪৪ ধারা অমান্য করে বেরিয়ে এলে তৎকালীন পুলিশ তাদের উপর গুলি চালায় এতে জব্বর বরকত শফিক আব্দুল সালাম সহ কয়েকজন ভাষার জন্য নিজের জীবন দিয়েছেন এই ঘটনার প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ ঢাকাবাসী মেডিকেল হোস্টেলের লোক সমাগত হয় ছাত্রদের পাশাপাশি বাঙালি জনগণ প্রতিবাদ জানাতে পরের দিন ২২ শে ফেব্রুয়ারি পুনরায় রাজপথে নেবে আসে তারা মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে শহীদদের জন্য অনুষ্ঠিত গায়েবী জানাজায় অংশগ্রহণ করেন। 
ভাষা শহীদদের স্মৃতিকে অমর করে রাখার জন্য ২৩ শে ফেব্রুয়ারি এক রাতের মধ্যে মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গনে গড়ে ওঠে একটি স্মৃতিস্তম্ভ। যা তৎকালীন সরকার ২৬শে ফেব্রুয়ারি গড়িয়ে দেয় একুশে ফেব্রুয়ারির এ ঘটনার মধ্যে দিয়ে ভাষা আন্দোলন আরো বেগবান হয় ১৯৫৪ সালে সংসদ পরিষদ নির্বাচনে যুক্ত হয়ে জয়লাভ করেন নয় মে অনুষ্ঠিত গণপরিষদের মাধ্যমে বাংলাকে রাষ্ট্রের অন্যতম ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয় আর এরই মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয় ভাষা আন্দোলনের সার্থকতা।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বলতে কি বুঝ

শিশুর জন্মের পর থেকে মায়ের কাছ থেকে যে ভাষা শিখে সেটাকে মাত্রে আসা বলা হয় আমরা বাঙালি জাতি আমাদের মাতৃভাষা বাংলা।একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে উদযাপিত করা হয় কারণ এই দিনে ১৯৯৯ সালে সিদ্ধান্ত পর থেকে পালিত হয় এই দিনটি ২০০০ সাল থেকে সারাবিশ্বে পালিত হয় একুশে ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অন্তত ঢাকা
 বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ও সমাজকর্মী না পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভাষা নীতির বিরোধিতা করেন এবং ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনের জন্য মানুষ রাজপথে মিছিল করেন।
 প্রথমে ১৯৪৮ সালে আট এ ফাল্গুন ২১ শে ফেব্রুয়ারি ভাষার জন্য রাজপথে তর্ক-বিতর্ক হয় আর সেখান থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা সেটা মেনে নেয় নাই তার জন্য তারা রাজপথের মিছিল নামে আর মিছিলে পুলিশের গুলিতে রফিক শফিক আব্দুল জব্বর বরকত আরো অনেকে শহীদ হন এবং শহীদের জন্য তারা ঢাকা মেডিকেল কলেজের পিছনে জানাজার নামাজ পড়েন সেখান থেকেই শুরু হয় ভাষা আন্দোলনের।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের পটভূমি

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের জন্য অনেক শহীদ হয়েছে প্রত্যেক জাতির একটি নির্দিষ্ট ভাষা আছে যার মাধ্যমে ওই জাতি নিজের ভাব প্রকাশ করে থাকে ভাব প্রকাশের মাধ্যমে এরূপ একটি জাতির সমন্বিতভাবে যে ভাষা ব্যবহার করে তাকে মাতৃভাষা বলে। অন্যভাবে বলা যায় শিশুদের জন্মের পর থেকে মায়ের মুখের থেকে যেভাবে কথা বলা শেখে ও মনের ভাব প্রকাশ করে তাকে মাতৃভাষা বলা হয়

 মাতৃভাষার মাধ্যমে একটি জাতির সামাজিক রাজনৈতিক সাংস্কৃতিক বিকাশ ঘটে মাতৃভাষা যে কোন জাতের জন্য একটি অপরিহার্য প্রকাশের মাধ্যম এ ভাষাকে রক্ষা করার জন্য রক্ত দিয়েছেন বাঙালি জাতি সৃষ্টি করেছেন অন্যান্য ইতিহাস বাংলার জামাল ছেলেরা তাজা রক্তের বিনিময়ে ১৯৫২ সালে একুশে ফেব্রুয়ারি সিনিয়ানে মাতৃভাষা অধিকার প্রতিষ্ঠা পায় বাংলা ভাষা সে মহান আত্মত্যাগের ফলে মহান একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন হয়।

২১ শে ফেব্রুয়ারি সংক্ষিপ্ত বক্তব্য

১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি এ ভাষার জন্য সংগ্রাম করে এবং অনেকে ভাষার মর্যাদা রক্ষাতে প্রাণ দেন তৎকালীন শাসকগোষ্ঠীর অত্যাচারে অকালে প্রাণ হারিয়েছেন সালাম রফির জব্বর বরকত আরো অনেকে ১৭ই নভেম্বর ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘের ইনেস্কো বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে পালন করে ।ইউনেস্কো ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে।

শুধুমাত্র ভাষার জন্য আমাদের সংগ্রাম বা আত্মদান থেকে উৎসারিত স্বাধীনতা আন্দোলন এবং স্বাধীনতার অর্জনের মর্যাদা দিয়েছে পৃথিবীর সকল দেশের তা পালিত হচ্ছে একুশে ফেব্রুয়ারি কেবল ঢাকা শহীদ মিনারে নয় বরং পৃথিবীজুড়ে মর্যাদার সাথে পালিত হচ্ছে বিশ্ববাসী নতুন করে জানতে পারবে কিভাবে ভাষা সহিত তাদের প্রাণের বিনিময়ে মাতৃভাষা রক্ষা করেছেন।

২১ শে ফেব্রুয়ারি প্রথম শহীদ দিবস পালিত হয়

১৯৫২ সালে একুশে ফেব্রুয়ারি মায়ের ভাষাকে রক্ষা করার জন্য রাজপথে আন্দোলন হয় পাকিস্তানি বাহিনীর গুলিতে প্রাণ দান করে বাংলা ধামাল ছেলেরা সালাম বরকত রফিক জাবর শফিক আরো অনেকে নাম না জানা আত্মত্যাগ-এ শহীদের বিনিময়ে আমাদের মাতৃভাষা ফিরে পাই জাতিসংঘের স্বীকৃতির ফলে একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে সারা বিশ্বে।

কত সাল থেকে ২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

১৭ নভেম্বর ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কোর রাজধানী প্যারিসে ৩০ তম অধিবেশন বসে ইউনেস্কোর এই সভাকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় ফলে পৃথিবীর সব ভাষার পাশাপাশি এই ভাষাকে একুশে ফেব্রুয়ারি দিনটিকে স্বীকৃতি দিয়ে থাকে সারা বিশ্বের কাছে এ ভাষা মর্যাদা লাভ করে থাকে ১৮৮ দেশে পালিত হয়ে থাকে ২১ শে ফেব্রুয়ারি বিশ্ব আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পালিত হয়ে থাকে এ ভাষাকে রক্ষা করার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের মিছিলে যেতে হয় সেখানে রফিক শফিক জব্বর বরকত আরো অনেকে শহীদ হন তাদের এই আত্ম ত্যাগের মহিমায় আমাদের এই দেশটিকে ফিরে পেয়েছি।

২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হয় ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন করার জন্য রাজপথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা নামে প্রথম ১৯৪৮ সালে ভাষার জন্য পাকিস্তানের বাহিনীর উর্দুকে মাতৃভাষা দাবি জানায় কিন্তু অনেকে সেটা মেনে নেয় নি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা তখন মিছিল বের করেন এবং বাইশে শে ফেব্রুয়ারি একটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পিছনে একটা জনসমাগম হয়

 সেখানে অনেক লোক উপস্থিত হয় এবং সাধারণ লোক সেখানে থাকে তাদের মাতৃভাষা আদায় করার জন্য তারা রাজপথে নামে এবং পুলিশের গুলিতে অনেকে নিহত হন নিতে শফিক রফিক জব্বর বরকত নাম না জানা আরও অনেক লোক এদের জীবনের বিনিময়ে আমাদের মুখের ভাষা জন্য তারা জীবন দিয়েছে আর তাদের দেশ থেকে স্বাধীনভাবে আমাদের মুখের ভাষা মাতৃভূমি মাতৃভাষা বলতে পারি লিখতে পারি এবং তাদের স্মরণে আমরা আজও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসটি পালন করে থাকি।

২১ শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস

একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষাভাষী মানুষের জন্য গৌরব উজ্জ্বল স্মৃতি বিজড়িত একটি দিন এটি শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে সুপরিচিত ১৯৫২ সালে এই দিনে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্র ভাষা করার দাবিতে আন্দোলন ছাত্রদের বল প্রয়োগ করে থাকে তার মধ্যে কয়েকজন তরুণ প্রাণ দেই ২০১০ সাল থেকে ২১শে ফেব্রুয়ারি বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হয় আজকে আমরা জানবো কি ঘটেছিল একুশে ফেব্রুয়ারিতে আর কেন ঘটেছিল ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় ভাগ হয়ে পাকিস্তান ভারত নামে দুটি স্বাধীন দুটি রাষ্ট্রের উদ্ভব হয়।

 পাকিস্তান ছিল দুটি অংশ একটি হচ্ছে পূর্ব পাকিস্তান আরেকটি হচ্ছে পশ্চিম পাকিস্তান এর দুটি দিকের মধ্যে সাংস্কৃতিক ভৌগোলিক অনেকগুলো মৌলিক পার্থক্য বিরাজ ছিল কিন্তু ১৯৪৮ সালে ঘোষণা করে যে উর্দু হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা এই ঘোষণার প্রেক্ষাপটে পূর্ব বাংলার অবস্থানকারী বাংলাভাষী সাধারণ জনগণের মধ্যে গভীর জন্ম হয় । ও বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে তারা এই অনার্য সিদ্ধান্তকে মেনে নিতে পারেননি ফলস্বরূপ বাংলা ভাষা সমান মর্যাদার দাবিতে ।

পূর্ব বাংলায় আন্দোলন শুরু হয় মায়ের ভাষা কথা বলার জন্য আন্দোলন ডাঙ্গা যা ইতিহাসে ভাষা আন্দোলন নামে পরিচিত ৪৮ সালে শুরু হয় আন্দোলন ৫২ সালে এসে চূড়ান্ত রূপ নেই আন্দোলন দমনে ১৪৪ ধারা জারি করে ঢাকা শহরে মিছিল সমাবেশ ইত্যাদি বেআইনি ও নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এরপরেই আসে সেই একুশে ফেব্রুয়ারি ঐদিন সকালে।

 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ১৪৪ ধারা অমান্য করে রাজপথে বেরিয়ে আসে তাদের মিছিল ঢাকা মেডিকেলের সামনে আসার পরে পাকিস্তানি পুলিশ বাহিনী ছাত্রদের উপরে গুলি চালাই আর এই গুলির আঘাতে মারা যায় সালাম জব্বর বরকত শফিক নাম না জানা আরো অনেকে এদের রক্তের বিনিময়ে আমরা আমার মায়ের মুখের ভাষা আমি ফিরে পেয়েছি আর এই মাতৃভাষা আমরা স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারি ।

লেখক এর মন্তব্য

আসসালামু আলাইকুম আমি তাসফিয়া রানী আজকে আপনাদের সাথে একুশে ফেব্রুয়ারি কবে পালিত আর কত তারিখে পালিত হয় সেসকল বিষয় বলে নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি আমার পোস্টটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তবে আপনার বন্ধুবান্ধব আত্মীয়-স্বজন সকলকে জানাবেন আর আমার ওয়েবসাইটে নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url