কাঁঠালি কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

• মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
• কিডনি সুস্থ ও ভালো রাখে ।
• মানবদেহে অ্যান্টিঅক্সাইড বৃদ্ধি করে।।
• পাকস্থলী অলসতার রোধ করে।।
• খাদ্য হজমেএর সহায়তা করে।
• শারীরিক শক্তি যোগায় ।
• রোদ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।।
• হৃদ যন্ত্র ভালো রাখে।
• মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
• সুনিদ্রায় সাহায্য করে।

• লিভার সুস্থ রাখেঃকলার পটাশিয়াম লিভার এমনকি কিডনি ভালো রাখে ইউরনেক্যালসিয়াম জমা হতে বাধা দে বলে কিডনিকে পাথর হওয়া সম্ভব না কম থাকে এর ফলে হাড় মজবুত হয় এবং এর জন্য ক্যালসিয়াম বরাদ্দ থাকে।
• হৃদযন্ত্র ভালো রাখেঃ পাকা করাতে পটাশিয়াম বেশি থাকে এটা প্রতিদিন একটি থেকে দুটি গেলে আপনার হৃদযন্ত্র অনেক বেশি সচল থাকে এবং হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকির হাত থেকে বাঁচাবে
• শরীরে শক্তি যোগায়ঃ কলা তে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন প্রাকৃতিক শর্করা এবং ফাইবারে যা ধীরে দ । দির শক্তির যোগান দেই।
• কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ঃ করাতে রয়েছে কষ্টকাঠিন্য রোগ থেকে মুক্তি দেয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য মলম ব্যবহার না করে। কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের জন্য মল নরম করতে সাহায্য করে কলা
• বদহজমে সহায়তা করেঃ কলার ফাইবার কলার ফাইবারের প্রোভাইডার বদহজমে সাহায্য করে এবং আপনার শরীরে পুষ্টি জগতে সাহায্য করে।
• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা ভিটামিন6 যা শরীরের প্রয়োজনে এসিড এবং রক্তের শর্করা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে।
• পাকস্থলীর আলসার কমাতে সাহায্য করেঃ কলা কলা প্রটেকটিভ লিউকা প্লেয়ারে বৃদ্ধির মাধ্যমে পাকস্থলী পিএস লেভেল ঠিক রাখতে সাহায্য করে থাকে তাই নিয়মিত কলা খান
• ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়ঃ গবেষণা করে দেখা গেছে অতিরিক্ত পাকা কলা শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ পাকা কলা খেলে টিএনএফ নামক এক ধরনের যৌগ বাড়াতে সাহায্য করে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে শ্বেত রক্তের কণিকা বাড়ায় এতে ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে বাঁচায়।
• শরীরে অ্যান্টিঅক্সাইড বৃদ্ধি করেঃ গুরুত্বপূর্ণ শরীরে সার্বিক ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
• ত্বক সজীব করেঃ কলাতে রয়েছে ফ্যাটি উপাদান যা ত্বকে ঘুষলে মশ্চারাইজার মত উপকার পাওয়া যায় আবার ব্রণ দূর করার জন্য কলার চামড়া অনেক উপকারী
• মানসিক চাপ কমায়ঃ কলা খেলে এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সাইড রয়েছে যা খেলে মানুষের মানসিক চাপ কমায় এবং যে টেনশনের মধ্যে থাকে সেটা দূর হয়।

কলার অপকারিতা

• ওজন বৃদ্ধি করেঃ পাকা কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আর সেটি যদি বেশি খাওয়া হয় তাহলে আপনার ওজন বৃদ্ধি পাবে।
• মাইগ্রেনঃ যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে তারা কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে কারণ কলা তে রয়েছে টাইরামাইন এক ধরনের উপাদান যা মাইগ্রেনের সমস্যার কারণ হয়ে থাকে।
• হাইপার ক্যালিমিয়াঃ রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে এই রোগ দেখা দেয় কারণ এরা সহজে ক্লান্ত হয়ে পড়ে যা তাদের হৃদপিণ্ডে স্পন্দন অনিয়মিত হয়ে পড়ে কলাই পটাশিয়াম বেশি থাকার কারণে এসব রোগে মানুষ বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে।
• দাঁতের ক্ষয়ঃ কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে শর্করা বেশি কলা খেলে দাঁতের ক্ষতি হয় এমনকি দাঁতের স্বাস্থ্যের ওজন কমে যাই আর এটা মানুষের জীবনে অনেকটা প্রভাব ফেলে থাকে।
• ক্লান্তি হওয়াঃ পাকা কলাতে টিপটপ এমন আইন এসিড থাকে যা এমন অ্যাসিডে প্রভাবে মস্তিষ্কে কার্যক্ষমতা হাস হয় এবং দেহ ক্লান্তি হয়ে আসে এবং মানুষের সব সময় ঘুম আসে।
• শ্বাস নিতে সমস্যাঃ যাদের শ্বাসকষ্ট রোগ আছে তারা যদি কলা খায় তাহলে তাদের শ্বাস নিতে কষ্ট হয় এবং শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায় কারণ এটা ঠান্ডা জাতীয় খাবার।

কলা খাওয়ার উপকারিতা

• রাতে কলা খেলে ঘুম ভালো হয়।
• কলাতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি সেটা কলার মাধ্যমে পূরণ হয়ে থাকে।
• এবং যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে রাতে যদি কলা খাওয়া হয় সেটি থেকে সমাধান পাওয়া যায়।
• যাদের রক্তচাপ বেশি রাতে কলা খাওয়ার ফলে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য ক...
• রাতে কলা খেলে শরীরে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে।
• কলা খাওয়ার পরে মস্তিষ্কে ঠান্ডা হয় এবং শান্তি মতো রাত্রে ঘুমানো যায়।

• ফ্যাট মুক্ত দুধের গুণঃ যদি দুধ ও কলা একসঙ্গে খাওয়া হয় তাহলে শরীরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন প্রোটিন যা মানুষের শরীরে ফ্যাট মুক্ত করতে সাহায্য করে।
• তক ও দাঁতের যত্নঃ দুধ ও কলাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে এবং ত্বকের জন্য আপনি যদি কলার খোসা প্রতিদিন ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার তো সুন্দর ও উজ্জ্বলতা হবে এবং যাদের দাঁতের সমস্যা আছে তাদের দাঁতের সমসামুক্ত হবে।
• পুষ্টিতে ভরপুরঃ কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ যা শরীরের খনিজ পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি পূরণ করতে সাহায্য করে।
• ক্যালরিঃ দুধ ও কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি যা শরীরের শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এন্ড দুধ ও কলা আগেও পরে খাওয়া যায় যাতে আপনার শরীরের কোন প্রকার ক্ষতি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।