আমের জাত চিনুন তারপরে আম কিনুন চলুন দেখিনি

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা আমরা আজকে জানবো আমের জাত চিনুন তারপরে আম কিনুন কোন জাতের আম কিনবো ।এত তার আগে তো আমাদেরকে জানতে হবে কোন আমটা কেমন যদি না জানি তাহলে তো আমরা উন্নত জাতের আম কিনতে পারবো না আর সেটা চেনার উপায় আজকে আমি আপনাদের উন্নত জাতের আম নিয়ে আলোচনা করব । আসলে ভালো জিনিস কিনতে হলে ভালো কিছু যাচাই করতে হবে আর এই যাচাই করার জন্য আমরা এই সব কাজ করে থাকি যেটা দেখে আপনারা চিনবেন ও জানবেন তবে বন্ধুরা আপনাদের ভালো জাতের আম কিনে লাভবান হবেন।
আমের জাত চিনুন তারপরে আম কিনুন
বাজারে সব ধরনের আম পাওয়া যায় আর সেগুলো যাচাই করার জন্য আমাদেরকে উন্নত মানের আম চিনতে হবে আর যদি সেটা চিনতে না পারে তাহলে আমরা কখনো আম কিনতে পারবো না বাজারে তো বিভিন্ন ধরনের ব্যবসিকরা আম তুলে থাকে ।তাদের বিক্রি করার জন্য তারা বলে থাকে এই আমটা নিয়েন ভালো হবে। তারা ব্যবসা করার জন্য বলে থাকে যাতে তাদের ব্যবসা ভালো হয় কিন্তু সে আমটা খেলে মানুষের শরীরের পক্ষে অনেক ক্ষতি হবে। সেটা জেনেও তারা এ আমটা বিক্রি করে থাকে তাই আমের জাত দেখে আম কিনুন।

ভূমিকা

আমাদের দেশে জ্যৈষ্ঠ মাস থেকে আম পাকা শুরু করে এবং আষাঢ় মাস পর্যন্ত আম পাকা থাকে কিন্তু আমি অনেক ফরমালিন মারা থাকে। আর সেটা আর সেটা যাচাই করার জন্য আমাদেরকে উন্নত মানের আম দেখতে হবে এবং আম সম্পর্কে জানতে হবে আমরা যদি না জানি তাহলে বাজারে গিয়ে কোনটা ভালো আম কোনটা খারাপ আম সেটা চিনব কিভাবে। চিনে আমরা ভাল জাতের আমটা বেছে নেব যেটা দেখে মানুষ আগ্রহ সৃষ্টি হবে আমাদের দেশে এমন কোন মানুষ নাই যে আম পছন্দ করে না সকলেই আম পছন্দ করে আর এই আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে মানুষের শরীরে এ আম পুষ্টি অভাব পূরণ করে থাকে

আমের জাত চিনুন তারপরে আম কিনুন

আমরা বাজার থেকে ভালো মানের আম কিনব এবং দেখে নেব কোনটা ভালো আম কোন টা খারাপ আম।বাজারে তো বিভিন্ন ধরনের আম বিক্রি হয়।কিন্তু আমরা কিভাবে চিনবো কোনটা টা কেমন আর সেজন্যই আমাদের জানতে হবে।ভালো জাতের আম কোনটা। আজ জানাবো বাজারে গিয়ে কোন কোন আম কিনবো।সেগুলো হলোঃ আম্রপালি ল্যাংড়া মোহনভোগ খিরসাপাত এগুলো আগে চিনতে হবে।আমি যদি না চিনতে পারি।

 আরো পড়ুনঃপৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু গাছের নাম কি 

 তাহলে আমি আম কিনতে পারবো না এ আম দেখতে অনেক সুন্দর খোসা পাতলা খেতে অনেক মজাও সুস্বাদু একটা আম খেলে মুখ রসে ভরপুর হয়ে যায় আর এসব আম পাওয়া যায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ। খেতে যেমন মজা দেখতেও কেমন মজাদার।আমের কয়েকটি জাতের নাম বন্ধুরা আমরা কয়েকটি জাতের আমের নাম জেনে নি কোন আমটা কেমন খেতে কেমন সে সম্পর্ক জেনে নিন।
এগুলো নিচে আলোচনা করা হলো ঃ
গোপাল ভোগঃ
আমের মৌসুম শুরুতে যে আমটি সুঘ্রান চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে সে আমি কি সবার আগে পাকে।হিন্দু ধর্মে ঈশ্বর প্রিয় খাবারের ফলের ফলের সাথে তুলনা করা হয়েছে এটি খেতে অনেক সুস্বাদু বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলাতেই আম পাওয়া যায় কিন্তু সবথেকে সুস্বাদ্য মানের আমরা চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম আর এই গোপালগঞ্জ আমের জন্ম হয়েছে মুর্শিদাবাদ অঞ্চলের মালদহতে
গোপাল ভোগ আমটিমাঝেরে আকারে হয়ে থাকে এবং দেখতে গোলাকার ফলের বুক মাঝারি কাঁধ উঁচু ফলটি করে লম্বা ৮.৬ সেন্টিমিটার ফলের ওজন ২০৮.০কি যে হয় ৫০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে দুইটা থেকে চারটা আমে ১ কেজি হয়ে থাকে আমটি পাকে মে মাসে দ্বিতীয় সপ্তাহে অর্থাৎ জ্যৈষ্ঠ্য মাসের প্রথম থেকে শুরু গোপাল চেনার উপায় আন্টির বোটা শক।
পাকার সময় ভোটার আশেপাশে হলুদ হয়ে যায় এই আমটির আশ নেই এমটি অনেক ছসদ যুক্ত রুপালি
আম বা আম্ররুপালিঃ
বাণী যেভাবে সবচাইতে সফল এবং বাংলাদেশের বর্তমানে জনপ্রিয় আম হচ্ছে আমরুপালি আমরুপালি আম দর্শনে নিরণ এবং সংকরণ ভারতের কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট দিল্লির আবিষ্কার করেন।
এবং আমের নামকরণ করার প্রাচীন ভারতে বসল রাজ্যের বিখ্যাত না আর কি আমরুপালি মিশন তক্ষ সাপত্র বিশিষ্ট এদেশে মানুষের নিকট জনপ্রিয়তা লাভ করেছে বাংলাদেশের আবহাওয়া ও মাটির কারণ এনোনা নামের থেকে আমের ফলন বেশি হয় ।
সাধারণত আমাদের দেশে আবহাওয়ার কারণে আম এক বছরে ফলন দেওয়ার পরেপরের বছরে ভালো ভালো হয় না কিন্তু আমরুপালি এর ছাদে বা ফুলের বাগানের মাঝে লাগিয়ে অথবা অনেক বাড়ি ছাদে ড্রাম লাগানে আমের সবুজ পাকলেই শোধ হলুদ রং ধারণ করে খোসা রং কমলাও অত্যন্ত রসায়ন সুস্বাদু এবং সুগন্ধযুক্ত আমরুপালি আমরুপালি আমের শ্বাস নেই।
ল্যাংড়াঃ
ল্যাংড়া আম বারনসী আম হলো আমের একটি বিখ্যাত জাত বিভিন্ন প্রদেশে পাওয়া যায় যেমন বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান এসব দেশে ল্যাং গাম চাষ হয়ে থাকে এটি ভারতবর্ষে বিখ্যাত আমরাই পরিচিত এর ৪০০ বেশি হয় ভারতবর্ষে এম টি পাকার সময় গায়ের রং জুলাই মাসের শেষের দিকে এমটি পাকতে শুরু করে এবং বাজারে বিক্রি হয় ।
বিভিন্ন দেশে উৎকৃষ্ট জাতের আমগুলোর মধ্যে লেংরাম সবচেয়ে গেছে পাকা অবস্থায় হালকা সবুজ থেকে হালকা হলুদ রং ধারণ করে ফলের শ্বাস হলুদ ভাব কাঁচা অবস্থায় আমের গন্ধ সত্যিই পাগল করে দেয় অত্যন্ত রসাল এবং পরিমাণগড়ে বিষ শতাংশ বোটা চিকন আরতি পাতলা আন পোক্ত হওয়ার সাথে সাথে সংগীত গড়ে ওঠে ৭থেকে ১০টা তে ১ কেজি হয় এ আমটি খেলে অনেক মজা পাওয়া যায়।
রানী পছন্দঃ
রাজশাহী জনপ্রিয় আম গুলোর মধ্যে আছে রানী পছন্দ আম জায়গা করে নিয়েছে ছোট হলো গোলাকার গোটা শক্ত পাকলে হলুদ রং ধারণ করে সুমিষ্ট সুগন্ধ যুক্ত অম্রিতে কোন আঁশ নেই খোসা পাতলা মিশ্রণ টাকার পর খোসা ছাড়ালে শ্বাস বেরিয়ে আসে খেতে অনেক সুস্বাদও মজাদার ।
আমের নাম রানী শুনলে নামটি শুনলেই ভালো লাগে চাঁপাইনবাবগঞ্জে অসংখ্য প্রজাতির আমের মধ্যে অন্যতম আম হলো রানীপছন্দ এই আমটির খোসা পাতলা এবং ধারণ করে কেজিতে মোট ৮ থেকে ১০ টি সাদে খিরসাপাতের মতো তাই এলাকার লোকজন তাকে খিসা পাতা নামে ডাকে রানী পছন্দ আম দেখতে সবুজ রঙের হয়।
বারি আম ২ বা লক্ষণভোগঃ
বাড়ি আম ২ বা লক্ষণ ভোগ আম চেনার উপায় এ আমটি বাংলাদেশে কম কম উৎপাদন হয় এমটি চেনার উপায় এমটির মাঝামাঝি নাক।নাক আছে অন্যান্য আমি তুলনায়।
আমটি মিষ্টি অনেক কম পাকলে হলুদ রং আসে সাধারণত জুন মাসের শুরুর দিকে আমের বাজারে পাওয়া যায় খেতে তেমন সাধ হয় না।
ক্ষীরসাপাতি আমঃ
খিরসা পাতা আম উন্নত জাতের আমের মধ্যে অন্যতম এর জুন মাসের শুরুর দিকে পেকে থাকে আন্টি গোপাল ভাগের মত গোলাকার মাঝারি হয়ে থাকে ওজনের ২৬৭ গ্রামের মতো হয়।কির্চা বাদ আমের বোটা বেশ মোটা ও শক্ত ত্বক মিশ্রণ পাকলে বাইরে অধিকাংশ অর্থাৎ ভোটার আশেপাশে হলুদ রং ধারণ করে ।
আমের মধ্যে অংশ নিম্ন অংশ হালকা সবুজ হয় এবং এর রং উপযোগ ও অংশ শতকরা ৬৭.৮ দশমিক২ ভাগ।আশ বিহীন আমটির শাঁস হলুদ রং ফলটি ধারন করে থাকে সুগন্ধযুক্ত রসালো মিষ্টি স্বাদের হয়ে থাকে আম জনপ্রিয়তা লাভ করে থাকে।
আশ্বিনা ও ফজলিঃ
বাংলাদেশের মৌসুমীর শেষের ভাগের আসলে ও সুস্বাদু ফজলে আর আসে না আমের মিষ্টি সুগন্ধেভোরে উঠে।বেশি হলে বাজারে আমের চাহিদা অনেক বাজারে ক্লেতে থাকা বেচাকেনা ভালো হয়।
আসমা ও ফজলি আমগুলো শেষের দিকে হওয়ায় এবংএগুলো খেতে অনেক মজা এদের খোসা পাতলাএবংআকারে লম্বা সাজের হয় এবং দুই থেকেই কেজি হয়ে যায় এটা বেশিরভাগ ধরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে এটা দেখতেও যেমন সুন্দর খেতেও অনেক মজাদার।
হিমসাগরঃ
হিমসাগর পশ্চিমবঙ্গ আর একটি বিখ্যাত মেয়ে ছাড়া বাংলাদেশের মেহেরপুর রাজশাহী চাঁপাইনবাবগঞ্জ এখন নতুন করে নওগা এ আমের চাষ হচ্ছে এ আমের মিষ্টি সুকান্ত সারা পৃথিবীর ভিন্ন তাই সারা পৃথিবীতে হিমসাগর আম স্বাদ ও গন্ধের কারণে বাণিজ্যিকভাবে বহুল পরিমাণে চাষ করা হিমসাগর করা এত জনপ্রিয় যে আমের রাজা বলা হয় ।
এ আমের ভিতরে হলুদ এবং আপনি বলেই চলে হিমসাগর আমটি জুন মাসের গাছে পাখি সুরুক এবং জুনের শেষের দিকে বাজারে জাত করা হয় ওজন২৫০ থেকে গ্রাম হয়ে থাকে এবং ৭৭ অংশ ২৩ অংশ আমের আটি উৎকর্ষতা আমের বৈশিষ্ট্য হিমসাগর আমের সাধ জনপ্রিয় আমের চেয়ে অনেক ভালো আম ল্যাংড়া চেয়েও বেশি ধরে এবং খেতে অনেক সুস্বাদ।
হাড়িভাঙ্গাঃ
আহারে ভাঙ্গা বাংলাদেশের বিখ্যাত সুস্বাদ এ আমটি রংপুর জেলা উপজেলায় ঘরপাড়া ইউনিয়ন উৎপাতে হয়েছে আমের বেশিরভাগ মোটা চামড়া এবং অংশ চিকন।
শ্বাস গোলাকার এবং একটু লম্বা সাইজের শ্বাস অনেক ছোট আশঁ নাই বলেই চলে আকারের তুলনামূলক অনেক বেশি৩টা আমে এক কেজি হয়ে যায়। খেতে অনেক মজাদার ।
সুবর্ণরেখাঃ
সুবর্ণরেখা হয় চাষ ভারতবর্ষের উত্তর প্রদেশে হয়ে থাকে এ আমটি চেনার উপায় মেরে বুটা টি দেখতে আংটির মতো হয়ে থাকে এটা যখন পরিপক্ক বয়সে আমটি পাকে তখন গায়ের রং লালচে হয়ে যায়।

সুবর্ণ রেখা আম জুন মাসের শেষের দিকে হয়ে থাকে এ আম গুলো দেখতে যেমন সুন্দর খেতেও অনেক মজা এ আম খোসাম মোটা হয়ে থাকে আকারে ছোট এর ওজন ১০থেকে ১৫টি হয়ে থাকে

আমের বৈশিষ্ট্য

বাংলাদেশের বেশিরভাগ আমের চাষ করা হয় এই যে কাঁচা অবস্থায় সবুজ রঙ্গে হয়ে থাকে পাকলে হলুদ রং হয়ে যায় বেশিরভাগ খাওয়ার জন্য এ পাকা আমটি অনেক সুস্বাদু সেগুলো মানুষ মজা করে খাই আর এগুলো এগুলোকে যদি আবার বাজার করা হয় তাহলে অনেক টাকা উপার্জন করা হয় এবং বৈদেশিকমোগরা ওজন করে কৃষকরা তাদের জমিতে আম গাছ রোপন করে একটা মৌসুমের ফল তারা উৎপাদন করে থাকে চারা রোপন করে। আম গাছ লাগানোর পরে তাকে প্রচুর পরিমাণে আম গাছের পেছনে বৈশিষ্ট পরিশ্রম দিতে হবে যাতে আমগাছটা বেশি বড় হয় আর আম গুলো যাতে ভালো উন্নত জাতের আম হয় সে বিষয়ে বলি সম্পর্কে তাদের মাথায় রাখতে হবে যে কোন আম আম গাছ লাগালে যে ভালো হবে।

আমের উপকারিতা

আম খেলে অনেক উপকার আছে এর মধুমাসে বিভিন্ন ধরনের আম পাওয়া যায় এই আমগুলো খেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে এবং মানুষের সুন্দর যোগ বৃদ্ধি করে আম খেলে ক্যান্সার প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে আম খেলে ত্বকের ভেতরের পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে । আম খেলে শরীরে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় যেগুলো মানুষের প্রয়োজন মানুষ বিভিন্ন অসুখে থাকে আর যদি পরিমাণ মতো পুষ্টি পাওয়া যায় এবং তারা এ আমটি খায় তাহলে এ আমের প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি ভিটামিন সি আছে যেটা শরীরের মধ্যে অত্যন্ত প্রয়োজন। তাই বন্ধুরা আপনারা আমের মৌসুমে প্রচুর পরিমাণে আম খাবেন আম খেলে ক্ষতি হয় না বরং বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

এর ওজন বেশি আম খেলে তাদের ওজন কমায় আম খেলে ভালোবাসা জন্মায় সুতরাং রুমে প্রিয়জনদের বেশি বেশি আমি উপহার দিন এবং চোখের আমি ভিটামে দাঁতকানার রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করেআম আমাদের ভেতরের শীতল রাখে এবং সহযোগিতা অতিরিক্ত গরম হওয়া থেকে বাচায়।আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

আমি আছে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান এটা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে দেই আম খেলে ত্বক ভালো থাকে আমরা আম খাব এবংআমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে সে যেন আমাদের কে সবাইকে আম খেতে হবে সুস্থ থাকার জন্য।

লেখক এর মন্তব্য

আসসালামু আলাইকুম আমি তাসফিয়ারানী আজকে আমের জাত সম্পর্কে কিছু তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি আশা করি আমার তথ্যটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন আমাদের আর্টিকাল আপনার ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব সবাইকে জানাবেন এবং আমের জাত চিনে আমি কিনতে হবে এই সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিয়ে সহায়তা করুন এরকম আরো তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url